সোনামসজিদ আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সংবাদ সম্মেলন

পেঁয়াজ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে আইপি বা ইমপোর্ট পারমিট নীতি পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন সোনামসজিদ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারকরা। আজ দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এই দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে সোনামসজিদ আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি একরামুল হক বলেন, সম্প্রতি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সীমিত পরিমাণে আইপি দিচ্ছে। কখনো ৫০ টন, আবার কখনো ৩০ টন। অথচ ভারত থেকে প্রতিটি ট্রাকে সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ টন পেঁয়াজ আসে। ফলে ৩০ টনের আইপি দিলে এলসি, শুল্ক, সিঅ্যান্ডএফসহ অন্যান্য খরচ বেড়ে যাবে। এর প্রভাব সরাসরি বাজারে পড়বে এবং দাম অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে।
তিনি আরো বলেন, আগের মতো উন্মুক্তভাবে আইপি দেওয়া হলে আমদানিকারকরা সুবিধা পাবেন। তাদের সময় ও খরচ সাশ্রয় হবে এবং বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে। আর সরবরাহ বেশি থাকলে দামও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
আমদানিকারক গ্রুপের নেতৃবৃন্দের দাবি, সীমিত আইপি বরাদ্দ অব্যাহত থাকলে বাজারে সরবরাহ ব্যাহত হবে, ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তাই পেঁয়াজ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বর্তমান আইপি নীতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সোনামসজিদ আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানা, কোষাধ্যক্ষ নাজমুল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক মাসুম বিল্লাহসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ।