এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি দিবস ও নবান্ন উৎসব
বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে প্রতিবারের ন্যয় এবারও পহেলা অগ্রহায়ণ চাঁপাইনবাবগঞ্জস্থ এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ^বিদ্যালয় বাংলাদেশ এ জাতীয় কৃষি দিবস-২০২৪ ও নবান্ন উৎসব উদযাপিত হয়েছে। শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে এ উপলক্ষে আয়োজিত শোভাযাত্রাটি শহরে অবস্থিত বিশ^বিদ্যালয়ের মুল ক্যাম্প্যাস থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ শেষে পূণরায় ক্যাম্পাসে ফিরে আসে। এরপর ক্যাম্পাস সংলগ্ন চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর পার্কে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হারিয়ে যাওয়া গ্রাম বাংলার লোকজ গান,নৃত্য,নাটিকা ও কবিতা আবৃত্তি পরিবেশন করেন শিক্ষার্থীরা। সাংস্কৃতিক পরিবেশনা শেষে ক্যাম্পাস অডিটেরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. সাহেব আলী প্রামানিক। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক ইউসুফ হোসাইন খান। সভাপতিত্ব করেন কৃষি অনুষদের কো-অর্ভিনেটর মেহেদী হাসান সোহেল।
বক্তরা বলেন, শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে হেমন্তকাল। কৃষকের মুখে এখন নতুন ধানের হাসি। বাংলার মাঠে মাঠে সোনালী রং এর মেলা। বাতাসে নতুন ধানের সুবাস। ধান ঘরে তুলতে কৃষক-কৃষানীদের ব্যস্ততা। তাঁদের মাঝে নতুন উদ্দীপনা। বাংলার কৃষক ও কৃষিকে এগিয়ে নিতে প্রতিবছরই ১লা অগ্রহায়ণ জাতীয়ভাবে পালন হয় কৃষি দিবস। বক্তরা আরও বলেন, এ দেশ ধানের দেশ-গানের দেশ-পাখির দেশ। দেশের অর্তনীতি বহুলাংংশে নির্ভর করে কৃষি ও কৃষকের উপর। কৃষক জাতির মেরুদন্ড এবং সব সাধকের বড় সাধক। কিন্তু আমাদের কৃষকরা বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত। তাদের আধুনিকায়ন করা, গ্রামে গ্রামে কৃষি সমবায় সমিতি গড়ে তোলা ও কৃষি বীমা চালু এখন সময়ের দাবী।
বক্তরা পহেলা বৈশাখের মত সারাদেশে কৃষি দিবসও উৎসবমূখর পরিবেশে পালনের দাবী জানান। তারা আশাপ্রকাশ করে বলেন, দিবসটি বাঙ্গালী জাতীয় জীবনে অনাবিল আনন্দ-সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক এবং ‘কৃষিই কৃষ্টি, কৃষিই সমৃদ্ধি’ ¤েøাগাণ সফল হোক। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষাথী,কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন।
বক্তরা বলেন, শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে হেমন্তকাল। কৃষকের মুখে এখন নতুন ধানের হাসি। বাংলার মাঠে মাঠে সোনালী রং এর মেলা। বাতাসে নতুন ধানের সুবাস। ধান ঘরে তুলতে কৃষক-কৃষানীদের ব্যস্ততা। তাঁদের মাঝে নতুন উদ্দীপনা। বাংলার কৃষক ও কৃষিকে এগিয়ে নিতে প্রতিবছরই ১লা অগ্রহায়ণ জাতীয়ভাবে পালন হয় কৃষি দিবস। বক্তরা আরও বলেন, এ দেশ ধানের দেশ-গানের দেশ-পাখির দেশ। দেশের অর্তনীতি বহুলাংংশে নির্ভর করে কৃষি ও কৃষকের উপর। কৃষক জাতির মেরুদন্ড এবং সব সাধকের বড় সাধক। কিন্তু আমাদের কৃষকরা বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত। তাদের আধুনিকায়ন করা, গ্রামে গ্রামে কৃষি সমবায় সমিতি গড়ে তোলা ও কৃষি বীমা চালু এখন সময়ের দাবী।
বক্তরা পহেলা বৈশাখের মত সারাদেশে কৃষি দিবসও উৎসবমূখর পরিবেশে পালনের দাবী জানান। তারা আশাপ্রকাশ করে বলেন, দিবসটি বাঙ্গালী জাতীয় জীবনে অনাবিল আনন্দ-সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক এবং ‘কৃষিই কৃষ্টি, কৃষিই সমৃদ্ধি’ ¤েøাগাণ সফল হোক। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠানে শিক্ষক-শিক্ষাথী,কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন।