সত্যিই কি সালমান-শাবনূরের প্রেম ছিল, যা জানালেন ডন

সত্যিই কি সালমান-শাবনূরের প্রেম ছিল, যা জানালেন ডন ঢাকাই সিনেমার এক সময়ের তুমুল জনপ্রিয় জুটি সালমান শাহ, শাবনূর। এই জুটির কাছের বন্ধু জনপ্রিয় খল নায়ক ডন। সম্প্রতি একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানালেন সালমান-শাবনূরের প্রেমের গুঞ্জন কতটা সত্য। সালমান শাহ-এর সঙ্গে শাবনূরের প্রেম ছিল নাকি ছিল না প্রশ্নের জবাবে ডন বলেন, ‘‘সালমান, শাবনূর একটা জুটি। এদের প্রেম-প্রীতির ওপরই একটা সিনেমা ডিপেন্ড করত। ফিল্মের নায়ক-নায়িকার মধ্যেতো প্রেম থাকতেই হবে, নাহলেতো সিনেমা হবে না। কিন্তু অরজিনাল প্রেম আর ফিল্মের প্রেমতো এক না।’’ বলা হয় অকাল প্রয়াত নায়ক সালমান শাহ-এর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ডন। তাকে সালমান শাহ-এর হত্যাকারীও মনে করেন সালমান শাহ-এর মা নীলা চৌধুরী। এ বিষয়ে, ডন বলেন, ‘সালমান শাহ যখন মারা গেলো আমি তখন ঢাকাতেই ছিলাম না, ছিলাম বগুড়াতে। মা হিসেবে ছেলের বিচার চাইতেই পারে। এটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু তাই বলে সবাইকে জড়িয়ে, পেঁচিয়ে করবে এটা অস্বাভাবিক ব্যাপার।’’ ডন ওই সাক্ষাৎকারে আরও জানিয়েছেন, তার সঙ্গে সালমান শাহ-এর শেষ দেখা হয়েছিল সালমানের শ্বশুরবাড়িতে। রাতে সালমান, সামিরা এবং ডন একসঙ্গে ডিনার করেছিলেন। এরপর তারা তাকে ডলফিন কোচে উঠিয়ে দিয়েছিলেন। ওই কোচে বগুড়া গিয়েছিলেন ডন।
নেইমারের কাছ থেকে ‘উপহার’ পেলেন পলাশ!

নেইমারের কাছ থেকে ‘উপহার’ পেলেন পলাশ! ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকা নেইমার ও তার ইনস্টিটিউটের কাছ থেকে বিশেষ উপহার পেলেন কাবিলা’খ্যাত অভিনেতা জিয়াউল হক পলাশ। একটি ভিনটেজ পানির বোতল সদৃশ বস্তু ও একটি জার্সি পলাশের হাতে পৌঁছে দিয়েছেন নেইমারের পারিবারিক বন্ধু প্রবাসী বাংলাদেশি ও সামাজিক সংগঠক রবিন মিয়া। সেই রবিন সেলিব্রিটি ক্রিকেট খেলতে এখন ঢাকায়। আর ঢাকায় ফিরেই তাকে দেখা গেলো ব্রাজিল ফুটবল দল ও নেইমারের একনিষ্ট ভক্ত পলাশের সঙ্গে! এসময় পলাশের হাতে তুলে দিলেন বিশেষ উপহার! এ নিয়ে একটি ভিডিও পোস্টও করেছেন পলাশ। যেখানে দেখা যায়, পলাশের হাতে একটি ভিনটেজ পানির বোতল সদৃশ বস্তু। তিনি এটি নিয়ে বলছিলেন, এটি একটি বিশেষ উপহার, যেটা পেয়েছি একজন স্পেশাল মানুষের কাছ থেকে! এসময় পানির সেই বোতলটি রবিন মিয়ার হাতে তুলে দিয়ে এটির বিশেষত্ব বর্ণনা করতে বলেন পলাশ। রবিন মিয়া বোতলটি হাতে নিয়ে বলেন, এটি মূলত জুনিয়র নেইমার ইনস্টিটিউটের, ঢাকায় বিশেষ মানুষের জন্য তিনি এটি ব্রাজিল থেকে বহন করে নিয়ে এসেছেন। এসময় রবিন মিয়াকে বলতে শোনা যায়, পলাশ এই বিশেষ উপহারটি ডিজার্ভ করে। কারণ সে হলো ডাইহার্ট ব্রাজিল ও নেইমারের সমর্থক। পাশে বসা পলাশকে বিশেষ এই উপহারটি তুলে দিয়ে রবিন মিয়া আরও বলেন, ‘আল্লাহ যদি চায়, তাহলে ভবিষ্যতে কোনো ইভেন্টে পলাশকে নেইমারের কাছে নিয়ে যাব। জিয়াউল হক পলাশ বলেন, আমি নিজেও ফাউন্ডেশন নিয়ে কাজ করি, এটি রবিন ভাই আগে থেকেই জানতেন। তার মাধ্যমেই নেইমার বিষয়টি জানতে পেরে খুশি হয়েছেন। তার ফাউন্ডেশন হাজার হাজার বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করে। ওই বোতলের ওপরে যে কাজগুলো- সব ওই বাচ্চাদের করা। এটা খুবই স্পেশাল। প্রসঙ্গত, নেইমার জুনিয়র ইনস্টিটিউট ব্রাজিলে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং ক্রীড়াভিত্তিক উন্নয়নমূলক কাজ করে থাকে। আন্তর্জাতিকভাবে তারা বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কার্যক্রমে অংশ নেয়। আর এই প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুবক রবিন মিয়া।
ইয়াশ-তটিনীর নতুন প্রেমের গল্প

ইয়াশ-তটিনীর নতুন প্রেমের গল্প আবারও রোমান্টিক জুটি হয়ে আসছেন এ প্রজন্মের আলোচিত জুটি ইয়াশ রোহান ও তানজিম সাইয়ারা তটিনী। মজুমদার শিমুলের রচনায় রাফাত মজুমদার রিংকুর পরিচালনায় নতুন নাটকে কাজ করেছেন তারা। প্রেমের গল্পের এ নাটকের নাম ‘কী মায়ায় জড়ালে’। গল্পে দেখা যাবে, সুস্মিতাদের বাড়ির দরজায় উঁকি দিয়ে ভেতরে দেখার চেষ্টা করছে সোহেল। সে সময় সুস্মিতা বাইরে থেকে আসে। সোহেলকে এ রকম করতে দেখে জিজ্ঞেস করে কী চায় এখানে? সঙ্গে সঙ্গে দৌড়ে পালায় সোহেল। আসলে সুস্মিতাকে পছন্দ করে সোহেল। কিন্তু সামনে গিয়ে বলতে পারে না। দূর থেকে চুরি করে দেখার চেষ্টা করে। সুস্মিতা আগে থেকেই বিষয়টা জানে। মনে মনে সুস্মিতাও সোহেলকে পছন্দ করে, কিন্তু সে অপেক্ষা করে সোহেল তাকে সরাসরি বলবে। দিনের পর দিন চলে যায়, তাদের লুকোচুরি খেলা চলতে থাকে, কেউ কাউকে মুখ ফুটে বলতে পারে না। একদিন রাস্তায় একা পেয়ে সুস্মিতা অনেকটা চাপ সৃষ্টি করে সোহেলের মুখ থেকে কথা বের করে। এরপর থেকে তাদের মধুর সময় কাটে। বিপত্তি ঘটে যখন সুস্মিতার বড় বোন সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মারা যায়। বাচ্চাকে লালন-পালন করার জন্য পরিবার থেকে সিদ্ধান্ত হয় বড় বোনের জামাইয়ের সাথে সুস্মিতার বিয়ে দিবে। বিষয়টা সোহেলকে জানায় সুস্মিতা। সোহেল তার বাবাকে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে সুস্মিতাদের বাড়িতে পাঠায়। সুস্মিতার পরিবার রাজি হয় না। ইচ্ছের বিরুদ্ধে এমন একটা সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারে না সুস্মিতা। সোহেলকে জানায় সে আত্মহত্যা করবে। সোহেল বলে তাহলে তারা দু’জন একসাথে মরবে। বাজার থেকে বিষ এনে দু’জনে একটা গোপন জায়গায় গিয়ে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে। কিন্তু সেটা কি তারা পারবে? আগামীকাল শুক্রবার রাত ১০টা ৩০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার হবে ‘কী মায়ায় জড়ালে’ নাটকটি।
সংবাদ সম্মেলনে যা বললেন পরীমণির গৃহকর্মী

সংবাদ সম্মেলনে যা বললেন পরীমণির গৃহকর্মী ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত নায়িকা পরীমণির বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন তার বাসায় দায়িত্ব পালন করা গৃহকর্মী পিংকি আক্তার। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৫ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতিতে এক সংবাদ সম্মেলনে পরীমণির বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করেন তিনি। গৃহকর্মী পিংকি আক্তারের ভাষ্য, ‘‘পরীমণি আমাকে মারছে আর বলছে, তুই কি করতে পারবি। তোরে মাইরা যদি বক্সে ভইরা রাখি আমার দুই কোটি টাকা যাবে, আর কিছুই হবে না। বাচ্চার খাবার ইস্যু করে আমাকে নির্যাতন করছে। সাধারণত বাচ্চাকে দুই ঘণ্টা পর পর সলিড খাবার দিতে হয়। যখন আমি বাচ্চাকে খাবার দিচ্ছিলাম তখন দুই ঘণ্টা হয় নাই। বিশ থেকে পঁচিশ মিনিট বাকি আছে।’’ পিংকি আক্তার অভিযোগ করেন, পরীমণি একটি বাচ্চা দেখাশোনার দায়িত্বে নিয়োজিত করার কথা বলে পরে বাসার সব কাজ করিয়েছেন। পিংকি আক্তার বলেন, ‘‘ উনি আমাকে বলে নিছে শুধু একটা বাচ্চার কাজ করার জন্য। কিন্তু আমি উনার বাসায় যখন যাই আমাকে দুইটা বাচ্চা দেখাশোনা করা, রান্না করাসহ যাবতীয় কাজই করতে হয়। দেখা গেছে রান্না করার কিছু নাই বাজারের লিস্ট লিইখা বলছে, বাজারে যাওয়ার জন্য। আমি বাজারের লিস্ট লিখতেছি, কি কি লাগবে। সৌরভ বলতেছে, এইটা একটু পরে করো। আমি বলতেছি, ভাইয়া আপুতো বলতেছে এখনই দেওয়ার জন্য না হলে আবার আয়া বকাবকি শুরু করবো। আমার হয়ে গেছে আমি যাচ্ছি। তখন বলছে যে, ঠিক আছে। যখন আমি বাচ্চার কাছে যাই পনেরো থেকে বিশ মিনিট পরে আবার সৌরভ আসে। বললো যে, পিংকি ওকে একটু সলিড খাবার দাও। আমি বলছি, ভাইয়া বিশ মিনিট কি পঁচিশ মিনিট বাকি আছে তো সলিড খাবার একটু পরে দেই, এখন দুধ দেই। বাচ্চাটা আগে যে রাখতো, ও এরকমভাবে বাচ্চা কাঁদলে মাঝে মাঝে একটু দুধ দিতো। তার জন্য আমিও দুধ দিচ্ছি। হঠাৎ করে মেকআপ রুম থেকে বকে-বকে আসতেছে আবার বলতেছে, এই তুই কার কথায় দুধ দেছ। আমি আর কোনো কথা বলি নাই। আমার ধারে আইসে দাঁড়াইছে। বলতেছে যে, দুধ কি দিয়া বানাইছ? তখন আমি দুধ যেভাবে বানাই ওভাবে বলছি। পরে এইটা বলার পরে বলছে যে, তুই কার অনুমতিতে দুধ দিতেছোস? এই কথা বলে আমাকে থাপড়াইছে। কিন্তু সৌরভ দাঁড়িয়েছিলো, উনি কোনো কথাই বলে নাই। পরীকে ধরতেছেও না। আমি নিচে পড়তেছি আর উঠতেছি। এই রকম বিশ থেকে তিরিশ মিনিটের মতো আমাকে মারছে। ’’ শারীরিক নির্যাতনের শিকার হওয়ার পরে পিংকি আক্তার তার এজেন্সিকে জানিয়ে কোনো সহযোগিতা পাননি বলেও জানিয়েছেন। এরপর তিনি ৯৯৯- এ কল দিয়ে পুলিশের সহযোগিতা নিয়েছেন। পিংকি আক্তার বলেন, ‘‘আমি সেন্সলেস হয়ে যাই। এরপর বৃষ্টি নামের আরেকটি মেয়ে ছিল। সে বলে যে আপু ওর অবস্থা অনেক খারাপ। আমার বাম চোখ ফুলে গিযেছিল। ও বরফ দিছে, নাপা খাওয়াইছে। এরপর আমি যখন একটু কথা বলতে পারছি তখন বলছিযে, আপু আমি আপনার পায়ে পড়ি হয়তো আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যান, না হয়তো ছেড়ে দেন। উনি গৃহকর্মীকে নির্যাতন করার পরেই তার ফোন নিয়ে নেয়। কিন্তু আমার ফোন সাইলেন্ট করা ছিল, ওয়ারড্রোবের ভেতরে ছিল। আমি এজেন্সিকে ফোন দিছি। অনেক কান্নাকাটি করেছি। বলেছি আমাকে এক ঘণ্টার ভেতরে আইসা নিয়ে যান। নয়তো হাসপাতালে নিতে বলেন। উনি বলছে যে ঠিক আছে। এরপর দুই তিন ঘণ্টা চলে গেছে। এরপর নিরুপায় হযে আমি ত্রিপল নাইনে ফোন দেই। এরপর ভাটারা থানার এসআই আরিফুল ইসলাম, উনার ফোন নম্বর দেয়; উনাকে ফোন দেই। উনি বলছে, তোমাকে যে মারছে, যদি কোনো দাগ থাকে ছবি পাঠাও। চোখের ছবি দিলাম। পরীমনি যখন বুঝতে পেরেছে পুলিশ আসতেছে, তখন বৃষ্টিকে বলছে, ওকে বের করা তাড়াতাড়ি।’’ পিংকি আক্তারের আরও অভিযোগ, ‘‘বৃষ্টি আমাকে বোরকা পরার টাইমটাও দেয় নাই। নেমে আমি গেইটে দাঁড়িয়ে থাকি। পুলিশ এসে আমাকে দেখে। বলে, তুমি কি এখান থেকে যাইতে পারবা নাকি আমরা তোমাকে হেল্প করবো। আমি বলছি যেতে পারবো। রিকশায় যাওয়ার পথে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। রিকশাওয়ালা আমাকে সিএনজিতে তুলে দেয়। উনি আমাকে কুর্মিটোলা হসপিটালে নিয়ে যায়। ওখানে যাওয়ার পরে ডাক্তার দুইটা ইনজেকশন দেয়। একটু সুস্থ হওয়ার পরে উনারা আমাকে বলে, তোমাকে ঢাকা মেডিকেলে যেতে হবে। এখানে সিট নাই। ভর্তি নিতে পারছি না। এজেন্সিকে ফোন দেই, কিন্তু কেউ আসে নাই। দুই-তিন দিন অপেক্ষা করাইছে যে, উনারা কোনো একটা ডিসিশন নিবে। বিচার পাইয়ে দেবে। আমাকে বলে যে, বিষয়টা কোর্টে যাচ্ছে। কিন্তু কোর্ট থেকে আমাকে কোনো ফোন দেয় নাই। নিরুপায় হইয়া আমি মামলায় যাই।’’ উল্লেখ্য, পিংকি আক্তারের আনা অভিযোগ কতটা সত্য, তা এখনও প্রমাণিত নয়।
তীর ছুঁড়েই সুখবর নিয়ে হাজির জেফার!

তীর ছুঁড়েই সুখবর নিয়ে হাজির জেফার! গেল ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। সেই গানের রেশ থাকতে না থাকতেই মঙ্গলবার নতুন গান উপহার দিলেন জেফার। গানের শিরোনাম—‘তীর’। জেফারের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হয়েছে ‘তীর’ গানটি। এই গান গাওয়ার পাশাপাশি সুরও করেছেন জেফার। গানের কথা লিখেছেন যৌথভাবে জেফার ও আদিব কবির। ‘তীর’ গানটি প্রকাশ পেতেই জেফারের ভক্তদের জন্য এলো আরেক সুখবর। সেটি হলো—পরিচালক শিহাব শাহীনের নতুন প্রজেক্টে নায়িকা হচ্ছেন জেফার রহমান। ‘তুমি আমি শুধু’ শিরোনামের এই ওয়েবে নায়ক থাকছেন আলোচিত গায়ক প্রীতম হাসান। জানা গেছে, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বিঞ্জ-এর জন্য নির্মিত হবে এই ওয়েব ফিল্ম। আগামী ঈদে মুক্তির লক্ষ্যে কাজ চলছে ফিল্মটির। রোমান্টিক ঘরানার এ ওয়েব ফিল্মটির শুটিং শুরু হবে আগামী ৪ মে, ঢাকায়। রাজধানী ঢাকা ছাড়াও কক্সবাজারের বিভিন্ন লোকেশনে এর চিত্রায়ণ হবে। সবশেষ ‘অ্যালেন স্বপন সিজন ২’-এ অভিনয় করতে দেখা গেছে জেফারকে। এর আগে, গত বছর ‘লাস্ট ডিফেন্স অব মনোগ্যামি’ নামের ওয়েব ফিল্মে অভিনয় করেছিলেন তিনি। মোস্তফা সরয়ার ফারুকী পরিচালিত সিনেমাটিতে তার সহশিল্পী ছিলেন চঞ্চল চৌধুরী।
‘স্বপ্নে কেয়ামত হতে দেখে অভিনয় ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই’

‘স্বপ্নে কেয়ামত হতে দেখে অভিনয় ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই’ ঢাকাই সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় মুখ নাহিদা আশরাফ আন্না। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) এ অভিনেত্রীর জন্মদিন। প্রায় অর্ধশত চলচ্চিত্রে অভিনয় করা এই গ্ল্যামারকন্যা এখন রুপালি পর্দা থেকে অনেক দূরে। ব্যস্ততা তার পরিবার ও পার্লার ব্যবসা ঘিরে। অভিনয় ছাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করে আন্না বলেন, “স্বপ্নে কেয়ামত হতে দেখে এক রাতের মধ্যেই অভিনয় ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই। সঙ্গে সঙ্গে তওবা করেছি, আর কখনো অভিনয় করব না।” তবে অভিনয়ের প্রতি ভালোবাসা এখনো রয়েছে তার। আন্না বলেন, “অভিনয়কে আমি সবসময় ভালোবাসি। কারণবশত কাজটা ছেড়ে দিয়েছি। বর্তমানে পার্লার বিজনেস নিয়ে খুবই হ্যাপি। এখানে নারী উদ্যোক্তা হিসেবেও কাজ করছি।” চলচ্চিত্রজীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে আন্না বলেন, “মান্না ভাই, ডিপজল সাহেব, শাকিব, রিয়াজ, ফেরদৌস ভাই— সবার সঙ্গেই কাজ করেছি। আমি নিজেকে খুবই লাকি মনে করি।” তারকাদের ব্যক্তিজীবন নিয়ে সমালোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “এখন সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন সবার সামনে চলে আসে। আমার চাওয়া, সবাই যেন পেশাটাকে হাইলাইট করে, ব্যক্তিজীবন নয়।” শিশুশিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করে আন্না হয়ে উঠেছিলেন পর্দার পরিচিত মুখ। ২০০৬ সালে ‘ফটোসুন্দরী’ প্রতিযোগিতায় রানারআপ হয়ে শোবিজে পা রাখেন। ২০০৯ সালে ‘মায়ের হাতে বেহেস্তের চাবি’ সিনেমার মাধ্যমে নায়িকা হিসেবে বড় পর্দায় অভিষেক হয় তার।
সিদ্দিককে লাঞ্ছিত, শিল্পীদের বিরুদ্ধে মামলা: যা বললেন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি

সিদ্দিককে লাঞ্ছিত, শিল্পীদের বিরুদ্ধে মামলা: যা বললেন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি গত কয়েক দিনে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি করা হয়েছে একঝাঁক অভিনয়শিল্পীকে। প্রথমে ইরেশ যাকের, তারপর সুবর্ণা মুস্তাফা, অপু বিশ্বাস, নুসরাত ফারিয়া, নিপুণসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর নাম প্রকাশ্যে এসেছে। গতকাল অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর ও লাঞ্ছিত করে রাজধানীর রমনা থানায় সোপর্দ করা হয়। এসব বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চর্চা চলছে। এ নিয়ে অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন। সিদ্দিকের ওপর হামলা ও লাঞ্ছনা ঘটনা নিয়ে আজাদ আবুল কালাম গণমাধ্যমে বলেন, “সিদ্দিকের সঙ্গে যা ঘটেছে, এটা তো মব। এই মব ভায়োলেন্সকে তো ঠেকাচ্ছে না। কেন যেন মনে হচ্ছে, মব ভায়োলেন্সকে নীরবে বলা হচ্ছে, করে যাও। আমাদের কিছুই করার নেই। একজনের রাজনৈতিক চিন্তাচেতনা থাকতে পারে। অভিনেতা হিসেবে সিদ্দিক সবার কাছে পরিচিত। কিছু লোক তাকে এভাবে রাস্তায় ধরে মেরে দেবে!” প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে আজাদ আবুল কালাম বলেন, “দলবদ্ধভাবে সিদ্দিককে শারীরিকভাবে আঘাত করেছে, আক্রমণ করেছে, গায়ে থেকে জামাকাপড় খুলে ফেলেছে, এরপর থানায় সোপর্দ করেছে। থানায় যদি সোপর্দ করতেই হয়, তাহলে প্রথমে কেন আইন হাতে তুলে নিল? তাকে হেনস্তা করে আইনের হাতে তুলে দেবে— এই মব জাস্টিস, মব ভায়োলেন্স সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরি করছে। এটা তো একটা সময় নানা স্তরে হবে। এসব কর্মকাণ্ড সরকারকেও প্রশ্নবিদ্ধ করছে। সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে, যেখানে মব ভায়োলেন্স, সেখানে কঠোর হস্তে দমন করবে।” ঢালাওভাবে অভিনয়শিল্পীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের বিষয়ে বিস্মিত আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, “ঢালাওভাবে হত্যা মামলা হচ্ছে! দেখে মনে হচ্ছে, সবাইকে মামলার মধ্যে ফেলতে হবে। ৩০০-৪০০ জন মামলার আসামি, এটা অবাস্তব একটা অবস্থা। একজন সুবর্ণা মুস্তাফার মতো শিল্পী রাস্তায় গিয়ে মানুষকে গুলি করবে? যে মানুষটি মামলা করেছেন, তিনি আন্দোলনের সময় আহত হয়েছেন, গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন; তিনি মামলা করেছিলেন অনেক লোকের নামে। মামলার নথিতে শিল্পীদের অনেকের নাম দেখলাম, তারা রাস্তায় নেমে মানুষকে গুলি করবে!” সরকারিভাবে এ ধরনের মামলাকে প্রতিরোধ করা উচিত বলে মনে করেন আজাদ আবুল কালাম। তিনি বলেন, “সরকারিভাবে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারেরও উচিত হবে এ ধরনের মামলাকে প্রতিরোধ করা। নিরুৎসাহিত করা। যে ব্যক্তি মামলা করছেন, যদি প্রমাণিত হয়, শিল্পীরা কেউই গুলি করেনি, তখন তো এটা মিথ্যা মামলা হবে। এ রকম মিথ্যা মামলার ক্ষেত্রে, যে ব্যক্তি শিল্পীদের নামে মামলা করেছেন, তার কী শাস্তি হবে, তারও বিধান থাকতে হবে।” “কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে, তা জানানোর একটা প্রক্রিয়া আছে। শুধু শিল্পী না, একজন খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধেও যদি কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে আপনি তার অপরাধ প্রমাণিত হওয়ার আগপর্যন্ত তাকে অপরাধী বলতে পারেন না। তাকে সামাজিকভাবে হেয় করতে পারেন না। মামলা করে তাকে সামাজিকভাবে হেয় করা শুরু করলেন, এই প্রক্রিয়া যদি চলতে থাকে, এটাই যদি আমাদের মনস্তত্ত্ব হয়, তাহলে বিভক্তি আরো বাড়বে।” বলেন আবুল কালাম আজাদ।
‘তাণ্ডব’ করছেন শাকিব খান, সঙ্গী সাবিলা নূর

‘তাণ্ডব’ করছেন শাকিব খান, সঙ্গী সাবিলা নূর দেশ সেরা নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেকেই স্বল্পসময়ে তারকা খ্যাতি পেয়েছেন। অনেক ধরে মিডিয়া পাড়ায় আলোচনা চলছে, শাকিব খানের নতুন নায়িকা সাবিলা নূর। কিছুদিন আগে খবর চাউর হয়, সিনেমাটি থেকে বাদ পড়েছেন সাবিলা নূর। যদিও এ নিয়ে সিনেমা সংশ্লিষ্ট কেউ-ই মুখ খুলেননি। এবার সামনে এলো শাকিব-সাবিলার শুটিংয়ের ছবি। ফলে এ জুটিকে নিয়ে নতুন করে চর্চা চলছে। ‘তাণ্ডব’ সিনেমার নায়িকা হিসেবে সাবিলা নূর থাকছেন। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে খবরটি অফিসিয়ালি না জানালেও গোপন রাখতে পারেনি। জানা গেছে, ঢাকার এফডিসির পর তাণ্ডবের শুটিং হচ্ছে রাজশাহীতে। আর সেখান থেকেই শাকিব খানের সঙ্গে সাবিলা নূরের রোমান্সের একটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ছবিটিতে যে শাকিব খানের পাশে সাবিলা নূর বসা তা স্পষ্টই বুঝা যাচ্ছে। সিনেমাটির মাধ্যমে রূপালি পর্দায় অভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন সাবিলা নূর। মানে আয়নাবাজির নাবিলা, ইধিকা পালের পর ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরে যাচ্ছে সাবিলা নূরেরও। সুপারস্টার শাকিব খানের বিপরীতে আগামী ঈদুল আজহায় সিনেমা হল মাতাবেন তিনি। টান টান উত্তেজনা আর অ্যাকশনে ভরপুর ‘তাণ্ডব’-এর মাধ্যমে প্রথমবার দেখা যাবে শাকিব-সাবিলার নয়া রসায়ন। সিনেমা সংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা ‘প্রিয়তমা’, ‘তুফান’, ‘বরবাদ’র পর ‘তাণ্ডব’ দিয়ে বাজিমাত করবেন শাকিব খান। ‘তাণ্ডব’ বানাচ্ছেন গ্লোবাল ব্লকবাস্টার সিনেমা ‘তুফান’-খ্যাত নির্মাতা রায়হান রাফী। তিনি বলেন, “নায়িকার ব্যাপারে কিছু বলতে চাচ্ছি না। কদিন পর টিজার আসবে তখন সবাই জানতে পারবেন। কয়েকটি দিন অপেক্ষা করতে হবে।” শাহরিয়ার শাকিলের প্রযোজনায় সিনেমাটি নির্মিত হচ্ছে আলফা আই এসভিএফ এন্টারটেইনমেন্টের ব্যানারে
‘বিয়ের পাত্র খুঁজে পাচ্ছি না’ বিষয়টি মজার ছলে বলেছি: মিলা

‘বিয়ের পাত্র খুঁজে পাচ্ছি না’ বিষয়টি মজার ছলে বলেছি: মিলা দেশের শ্রোতাপ্রিয় সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম। নিয়মিত গান করছেন তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ব্যক্তিগত জীবন ও বিয়ে নিয়ে কথা বলেছেন এই তারকা। তার সেই বক্তব্য ঘিরে হঠাৎ করেই বিয়ের খবরে আলোচনায় এই গায়িকা, যা নিয়ে বিপাকে তিনি। এমন খবরে বিব্রত মিলা। তিনি বলেন, ‘বিয়ের পাত্র খুঁজে পাচ্ছেন না মিলা, আগ্রহীদের বলছেন বায়োডাটা পাঠাতে’ – বিষয়টি মজার ছলে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া। এটা সিরিয়াসভাবে নেওয়ার কিছু নেই। দেখলাম বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিয়ে প্রসঙ্গে বলা অংশটুকু শিরোনাম করছেন। আমি আপাতত বিয়ে নিয়ে ভাবছি না, এখন ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবছি। যখন ভাবব, আপনাদের জানিয়ে বিয়ে করব। সকল সাংবাদিকদের অনুরোধ করব ওই প্রসঙ্গ উপস্থাপন না করার। তিনি আরও বলেন, বিয়ের খবর সংবাদ মাধ্যমে আসার পর মোবাইলে ম্যাসেজে ভরে গেছে। মোটকথা আমি বিপাকে পড়েছি। এমন খবর আমাকে বিব্রত করছে। সবাইকে অনুরোধ করব, অহেতুক খবর এড়িয়ে কাজের খবর ফোকাস করুন। সম্প্রতি মিলা ‘ইনসাফ’ সিনেমার পার্টি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। এই গানে কণ্ঠ দেওয়ার মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে দীর্ঘ সাত বছরের বিরতি ভাঙেন মিলা। তার গাওয়া ওই গানের সুরকার ও সংগীত পরিচালক শওকত আলী ইমন। আসছে ঈদে সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।
মাদক সেবন করে মারধর, পরীমণির নামে সেই গৃহকর্মীর মামলা

মাদক সেবন করে মারধর, পরীমণির নামে সেই গৃহকর্মীর মামলা মেকাআপ রুম থেকে মাদক সেবন করে এসে গৃহকর্মীকে মারধরের অভিযোগে চিত্রনায়িকা পরীমণির নামে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নাজমিন আক্তারের আদালতে ভুক্তভোগী গৃহকর্মী পিংকি আক্তার বাদী হয়ে এ মামলা করেন। মামলায় পরীমণির সঙ্গে আরও আসামি করা হয়েছে একই ফ্ল্যাটে বসবাস করা সৌরভ (২৮) নামে এক ব্যক্তিকে। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে মামলাটি তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) আগামী ৮ মে’র মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাসিদুস জামান নিশান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৩২৩/৩২৪/৩০৭/৫০৬/৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। পিংকি আক্তার (২৪) নেত্রকোনা জেলা সদরের মৌগাতী ইউনিয়নের ফাদুলিয়া গ্রামের মো. মোজাম্মেলের মেয়ে। মামলার আরজিতে বাদী অভিযোগ করেন, ২০২৪ সালের মার্চে মামলার বাদী পিংকি আসামিদ্বয়ের বাসায় কাদের এজেন্সি নামক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গৃহপরিচারিকার কাজের জন্য চাকরি নেন। একটি বাচ্চাকে দেখাশোনার দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলে এজেন্সি হতে বাদীকে আসামিদের বাসায় নিয়োগ দেওয়া হলেও তাকে দুটি বাচ্চার দায়িত্ব পালন করতে হতো। এছাড়া বাদীকে দিনে ও রাতে উভয় সময় বাসার রান্নার কাজ করতে হতো। তবুও বাদীর চাকরি একান্ত আবশ্যক হওয়ায় তিনি মুখ বুঝে সহ্য করে আন্তরিকতার সঙ্গে তার দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। তবে চলতি বছরের ২ এপ্রিল দুপুর ১টায় আসামি পরীমণি তার মেকআপ রুম থেকে মাদক গ্রহণ করে বাচ্চার রুমে এসে বাদীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। বাদী গালিগালাজ কেন করছেন জানতে চাইলে পরীমণি বলেন, ‘তুই আমার বাচ্চার জন্য দুধ কেন তৈরি করছিস, এখন ওকে সলিড খাবার দিবি। ’ বাদী বলে, ‘বাচ্চার খাওয়ার রুটিন অনুসারে এখন দুধ খাওয়ানোর কথা, তাই আমি দুধ তৈরি করেছি। ’ এ সময় পরীমণি ক্ষিপ্ত হয়ে বাদীর মাথায়, মুখে ও চোখে এলোপাথাড়িভাবে চড়-থাপ্পড় মেরে আহত করেন। একপর্যায়ে ভুক্তভোগী বাদী পিংকি পরীমণির মারধরে অজ্ঞান হয়ে পড়েন। জ্ঞান ফেরার পর বাদী তাকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য পরীমণিকে অনুরোধ করলেও তিনি সাড়া দেননি। ঘটনাস্থলে অপর আসামি সৌরভ উপস্থিত ছিলেন। সৌরভ পিংকিকে নির্যাতন করার জন্য পরীমণিকে উৎসাহিত করতে থাকেন এবং বাদীকে বাসার বাইরে যাওয়া থেকে বিরত করেন। পরে ভুক্তভোগী পিংকি ৯৯৯ এ কল করে পুলিশের সহায়তায় ঘটনাস্থল থেকে নিরাপদে যান এবং কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করেন। এর আগে গত ৩ এপ্রিল মারধরের অভিযোগে ভাটারা থানায় পরীমণির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন পিংকি আক্তার। এবার করলেন মামলা। তবে তদন্তে কোনো অগ্রগতি না দেখায় আদালতে মামলা করেন বলে আরজিতে উল্লেখ করা হয়।