ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিরা আসবেন ১৫ সেপ্টেম্বর

ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিরা আসবেন ১৫ সেপ্টেম্বর ইউরোপীয় কমিশনের অভিবাসন ও শরণার্থী বিষয়ক পরিচালক মাইকেল শটারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে নিয়মিত অভিবাসন সংলাপের অংশ হিসেবে তারা এ সফরে করছেন। কূটনৈতিক সূত্র বাসস’কে জানায়, সংলাপে বাংলাদেশ বাণিজ্য সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে বেশি গুরুত্ব দিবে। অন্যদিকে, ইইউ জোর দিবে অবৈধ অভিবাসনকে ইস্যুতে। সূত্র আরো জানায়, সফরকালে ইউরোপীয় কমিশনের প্রতিনিধিদলটি আজ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করবেন। অন্যদিকে, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের মানবাধিকার বিষয়ক উপকমিটি (ডিআরওআই)-এর চেয়ারম্যান মৌনির সাতৌরির নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল আগামী ১৫ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সফর করবেন। একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, এই প্রতিনিধিদলটি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রিয়াজের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়াও, প্রতিনিধিদলের সদস্যরা কক্সবাজারও সফরেও করবেন। সেখানে তারা শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করবেন। বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের প্রচার, সুরক্ষা ও সংরক্ষণে ইউরোপীয় পার্লামেন্ট এবং এর মানবাধিকার বিষয়ক উপকমিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ, শেষ হয় বিকেল ৪টায়। এ বছর ডাকসুর ২৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ৪৭০ জন প্রার্থী। ১৮টি হলের প্রতি হল সংসদে ১৩টি করে মোট ২৩৪টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ১ হাজার ১০৮ জন। নির্বাচনে মোট ভোটার রয়েছেন ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন। ৮টি কেন্দ্রের ৮১০টি বুথে ভোটাররা ডাকসু ও হল সংসদের মোট ৪১টি পদে ভোট দেন। প্রতিটি কেন্দ্রে আলাদা করে ফল প্রকাশ করা হবে। এরপর নির্বাচন কমিশন কেন্দ্রীয়ভাবে পূর্ণাঙ্গ ফলাফল প্রকাশ করবে। সব মিলিয়ে চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হতে পারে মধ্যরাত পর্যন্ত। প্রতি বছর ডাকসু নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও এর আগে ২০১৯ সালে ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল দীর্ঘ ২৮ বছর পর। ছয় বছর পর এ নির্বাচন আয়োজনে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী ও ভোটারদের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনার কমতি ছিল না।
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য সরকারের জরুরি পরামর্শ

নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য সরকারের জরুরি পরামর্শ নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশি নাগরিকদের বাইরে না গিয়ে নিজ নিজ স্থানে থাকার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস। তা ছাড়া বিদ্যমান নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে নেপালে বিমানে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আজ এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ পরামর্শ দিয়েছে নেপালের কাঠমান্ডুতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস। বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, নেপালে বর্তমানে বসবাসকারী/আটকে পড়া সব বাংলাদেশি নাগরিকদের বাইরে না যাওয়ার এবং নিজ নিজ স্থান/হোটেলে থাকার জন্য কঠোরভাবে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সব বাংলাদেশি নাগরিকদের অর্থাৎ নেপালে আসা যাত্রীদেরও বিদ্যমান নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে পরবর্তী পরামর্শ না দেওয়া পর্যন্ত নেপালে বিমানে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তাছাড়া জরুরি প্রয়োজনে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। তারা হলেন- মি. সাদেক +৯৭৭ ৯৮০৩৮৭২৭৫৯ এবং মিসেস সারদা: +৯৭৭ ৯৮৫১১২৮৩৮১
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি; নেই জিডি করার প্রয়োজন

১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি; নেই জিডি করার প্রয়োজন এখন থেকে যাদের বয়স ১৬ বছর পূর্ণ হবে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইসি সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, বিভিন্ন কাজে এনআইডি কাজে লাগে, সেটি বিবেচনায় নিয়ে ১৬ বছর বয়সীদের এনআইডি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বছরের যেকোনো সময় ১৬ বছর পূর্ণ হলেই এনআইডির জন্য নিবন্ধনের আবেদন করা যাবে। এছাড়া, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে পুনরায় তুলতে আর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা লাগবে না। আজ নির্বাচনের কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখার সহকারী পরিচালক (বৈধ ও সঠিকতা যাচাই) মুহাম্মদ সরওয়ার হোসেনের সই করা অফিস আদেশ থেকে বিষয়টি জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, নাগরিকদের দুর্ভোগ দূরীকরণ ও এনআইডি সেবা সহজীকরণের বৃহত্তর স্বার্থে হারানো বা নষ্ট হবার কারণে নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দাখিলের বিধান নির্বাচন কমিশনের অনুমোদক্রমে বিলুপ্ত করা হলো।অফিসিয়ালি আজ এ বিধান তুলে দেওয়া হলেও আরও আগে থেকেই বিষয়টি চর্চা হতো।
এবছর আরও শান্তিপূর্ণভাবে পূজা উদযাপিত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

এবছর আরও শান্তিপূর্ণভাবে পূজা উদযাপিত হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবার শারদীয় দুর্গোৎসবে সারাদেশে ৩৩ হাজার পূজা মন্ডপ হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে প্রতিমা বিসর্জন দিতে হবে। কার পরে কে বিসর্জন দেবে এর ধারাবাহিকতা থাকতে হবে। পূজা মন্ডপের নিরাপত্তায় ২৪ ঘণ্টা আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে। এছাড়া মন্ডপ কমিটির সদস্যদের মধ্যে থেকে দিনে ৩ জন ও রাতে ৪ জন করে পুলিশ পাহারায় থাকবে। উপদেষ্টা বলেন, এবার পূজা আয়োজন কমিটি কোনো ধরনের উদ্বেগ প্রকাশ করেনি। গতবার শান্তিপূর্ণভাবে পূজা উদযাপন করা হয়েছিল। এবার আরও শান্তিপূর্ণভাবে পূজা উদযাপন করা হবে।
ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে সেনাবাহিনীর বিজ্ঞপ্তি

ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে সেনাবাহিনীর বিজ্ঞপ্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আসন্ন কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে সেনাবাহিনীর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আজ সকালে সেনাবাহিনীর সরকারি ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোনো ভূমিকা নেই-বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের প্রশ্নই আসে না। এর আগেও সেনাবাহিনী কর্তৃক আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছিল। তবে এরপরও একটি স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন গুজব ছড়িয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করে সেনাবাহিনী।
গঙ্গার পানিচুক্তি নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারত আলোচনা আগামীকাল

গঙ্গার পানিচুক্তি নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারত আলোচনা আগামীকাল গঙ্গা পানিচুক্তি নিয়ে আগামীকাল বৈঠকে বসতে চলেছে ভারত-বাংলাদেশ। এই বিশেষ বৈঠকে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ নদী কমিশনের কর্মকর্তারা যোগ দেবেন। ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে গঙ্গা-পদ্মা পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। ৩০ বছরের সেই চুক্তির মেয়াদ ২০২৬ সালে শেষ হচ্ছে। ফলে তার আগে এই বৈঠকে নানা পর্যালোচনা এবং সংশোধন নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। জানা গেছে, ঢাকার পক্ষ থেকে যৌথ নদী কমিশনের সদস্য মহম্মদ আবুল হোসেনের নেতৃত্বে একটি কারিগরি দল নয়াদিল্লির বৈঠকে যোগ দেবেন। প্রতি বছর দুইবার করে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়।
যে করেই হোক, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব

যে করেই হোক, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হবে: প্রেস সচিব ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। পৃথিবীর কোনো শক্তি এ নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। রোববার (০৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। প্রেস সচিব বলেন, নির্বাচন যে করেই হোক, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হবে। পৃথিবীর কোনো শক্তি নাই এই নির্বাচনকে ঠেকাতে পারবে। নির্বাচন হবেই। সেজন্য যত ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে, প্রস্তুতিগুলো নেওয়া হচ্ছে। প্রেস সচিব জানান, রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সেখানে ১০ জন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন। শফিকুল আলম বলেন, বৈঠকে আলোচনায় আসে, যখনই দেখছে দেশ নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে এবং জুলাইয়ের হত্যাযজ্ঞের সাথে জড়িতদের বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত এগোচ্ছে, তখনই পতিত পরাজিত ফ্যাসিবাদী শক্তি মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে পড়ছে। এর ফলে তারা দেশের সার্বিক শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট করতে এবং গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে সব শক্তি নিয়ে মাঠে নামছে। প্রেস সচিব বলেন, এটা এখন আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নয়, এটা জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৈঠকে বলা হয় দেশের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে কাউকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। সরকার মনে করে দেশের স্বার্থে জনগণের সাথে সকল রাজনৈতিক দলের ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন। জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে সামনে রেখে রাজনৈতিক ঐক্য ধরে রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয় বৈঠকে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, গত কিছুদিনে কিছু ঘটনার ঘটেছে, তার আলোকে এই বৈঠক হয়। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে ঝটিকা মিছিলসহ বেআইনি সমাবেশের বিষয়ে মনিটরিং জোরদার করতে হবে। এর নেপথ্যে যারা সক্রিয় রয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় সারাদেশে ৫৮০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১২৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৯৪ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৮৫ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৮৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৮০ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৭ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৫ জন, রংপুর বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) তিনজন ও সিলেট বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) একজন রয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৫২ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরের এ যাবত ৩২ হাজার ৭০৫ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরের ৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৩৪ হাজার ৪১১ জন। এর মধ্যে ৫৯ দশমিক আট শতাংশ পুরুষ ও ৪০ দশমিক দুই শতাংশ নারী রয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে ১৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৫৭৫ জনের।
ভোটের পরিবেশ শতভাগ অনুকূলে: নির্বাচন কমিশনার

ভোটের পরিবেশ শতভাগ অনুকূলে: নির্বাচন কমিশনার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবেশ শতভাগ অনুকূলে রয়েছে। ভোট না হওয়ার কোনো পরিস্থিতি আছে বলে নির্বাচন কমিশন (ইসি) মনে করে না। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, নির্বাচনের পরিবেশ শতভাগ অনুকূলে আছে। ভোট না হওয়ার পরিস্থিতি আছে বলে মনে হয় না। কোনো শঙ্কা কমিশন মনে করে না। মামলা দায়ের হলে প্রার্থী হতে পারবে না, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের এমন একটা আইন করেছে, এটা কী নির্বাচনের জন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) থাকা সত্ত্বেও করতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, অন্যান্য আইনের সঙ্গে, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয় কিনা, এটা দেখার জন্যই আইন মন্ত্রণালয়ে আরপিও পাঠানো হয়েছে। তারা এগুলো দেখেই অনুমোদন দেবে। অন্য এক প্রশ্নের তিনি বলেন, সংলাপ রোডম্যাপ অনুযায়ী এ মাসের শেষেই হওয়ার কথা। এ ছাড়া নতুন দল (২২টি) নিবন্ধনের জন্য মাঠ পর্যায়ে যে তদন্তের জন্য পাঠিয়েছি, সব রিপোর্ট এখনো আসেনি। আশা করি, এক সপ্তাহের মধ্যে হবে। নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্তে যদি আসি, তাহলে যে দল আছে সেই নামে আরেকটি সংগঠন থাকতে পারে। আপত্তি আসতে পারে। সেগুলো নিষ্পত্তির পর এ মাসেই হবে।