চোখের সাধারণ কিছু সমস্যায় যা করবেন

চোখের সাধারণ কিছু সমস্যায় যা করবেন   চোখ দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এ অঙ্গে সাধারণত যে ধরনের অসুখ হয়, তা হলো- এক চোখে ডাবল ভিশন হলে দেখতে হবে, চোখের ছানি পড়েছে কিনা। দুচোখেও ডাবল ভিশন হতে পারে। যেমন- চোখের এক বা একাধিক মাংসপেশির দুর্বলতা, কিছু বিশেষ ধরনের ব্রেইন টিউমার, কিছু ক্ষেত্রে পক্ষাঘাত। এ ক্ষেত্রে চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞকে দেখাতে হবে। চোখ কাঁপা : ক্লান্তি, শরীরে লবণের ঘাটতি, কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় এ রোগ হয়। রোগটি আপনাআপনি সেরে যায়। ১০-১৫ দিন পরও সমস্যা থেকে গেলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়া প্রয়োজন। চোখ বড় হয়ে ঠিকরে বেরিয়ে আসা : এ রোগ হতে পারে থাইরয়েডের সমস্যা হলে, চোখের পেছনে বা অপটিক নার্ভে টিউমার হলে। হলে দ্রুত চক্ষুরোগ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বিড়াল চোখ : এ রোগে রোগীর চোখ অন্ধকারে বিড়ালের চোখের মতো জ্বলজ্বল করে। চোখ হয় আকারে বড়। শিশুরা এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসককে দেখাতে হবে। চোখে আলোর ঝলকানি : চোখের সামনে থেকে থেকে আলোর ঝলক, কালো বিন্দু বা কালো ঝুলের মতো কিছু ঘুরে বেড়ায়। হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- রেটিনা ডিটাচমেন্ট। এ ক্ষেত্রে চোখ পরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে। চিকিৎসককে সমস্যার কথা জানাতে হবে। চোখের মণিতে সাদা দাগ : রোগটি হওয়ার কারণ হলো- কার্নিয়াল আলসার সেরে যাওয়ার পর অনেক সময় মণিতে সাদা দাগ থেকে যায়। চোখে আঘাত লাগলেও এ রকম হতে পারে। সাদা দাগ মণির একেবারে মাঝখানে হলে দৃষ্টিশক্তি থাকে না। একমাত্র কর্নিয়া প্রতিস্থাপন করেই অবস্থা সামলানো যায়। মণির অন্যত্র সাদা দাগ থাকলে দেখতে কোনো অসুবিধা হয় না ঠিকই, কিন্তু সৌন্দর্যে ঘাটতি হয়। সমস্যা সামলাতে দুটি রাস্তা খোলা আছে- রঙিন কনট্যাক্ট লেন্স এবং উল্কি। উল্কির রঙ বছর তিনেক থাকে। তারপর আবার রঙ করাতে হয়। তবে যা-ই করুন, চোখের ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করেই সব করতে হবে। বয়স্কদের চশমা পরে আবছা দেখা : ছানি বা চোখের অন্য কোনো অসুখে এমন হচ্ছে কিনা, চিকিৎসককে দেখে নিশ্চিত হোন। চোখের অসুখ না থাকলে দৃষ্টিশক্তি কমার কারণ অপটিক নার্ভের জড়া। এ অবস্থায় পড়াশোনা করতে হলে ঘরে বেশি আলোর ব্যবস্থা করুন। পড়ুন আলোর দিকে পেছন ফিরে বসে। আতস কাচের সাহায্যে লেখা বড় করে নিতে পারেন। লাইনের ওপর স্কেল রেখে পড়লে সুবিধা হবে। চোখে কম দেখায় এ রোগে আক্রান্তরা মাঝে মধ্যে এখানে সেখানে পড়ে যান। এ জন্য সাবধান হতে হবে। যেমন- খাট, চেয়ার, সোফা ইত্যাদির উচ্চতা কমিয়ে ফেলুন। উচ্চতা এমন হবে, যাতে বসলে পা মাটিতে ঠেকে। সিঁড়ির এক পাশে সাদা রঙ করে সেদিকের রেলিং ধরে ওঠানামা করতে পারেন। চোখের নিচে কালি : আঘাত কিংবা অন্য সমস্যায় চোখের চারপাশ কালশিটে হতে পারে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য যাতে না হয়, সে জন্য সবুজ শাকসবজি, পানি পান করতে হবে। মন দুশ্চিন্তামুক্ত রাখুন। রাতে ঠিকমতো ঘুম ঘুমাবেন। ডা. মো. ছায়েদুল হক লেখক : চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন অধ্যাপক, মার্কস মেডিক্যাল কলেজ, ঢাকা

যেকোনো পরিস্থিতিতে মানসিকভাবে শক্তিশালী থাকার উপায়

যেকোনো পরিস্থিতিতে মানসিকভাবে শক্তিশালী থাকার উপায় জীবনে যেকোনো সময় যেকোনো ঝড় আসতে পারে। ব্যক্তিগত জীবন, পরিবার কিংবা কর্মক্ষেত্রেও নেতিবাচক পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। এমন প্রতিকূল ও নেতিবাচক পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়া চলবে না। বরং ধৈর্য ও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তা মোকাবেলা করতে হবে। আপনি যদি মানসিকভাবে শক্তিশালী হোন, তাহলে যেকোনো সংকট দৃঢ়তার সঙ্গে পাড়ি দিতে পারবেন। যেভাবে মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ার চর্চা করবেন ধৈর্যের বিকল্প নেই : ধৈর্যশীল ব্যক্তিরা কখনো হতাশা হন না। জীবনে যত বড় ঝড় আসুক না কেন, ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবেলা করুন। ধৈর্য আপনাকে দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের প্রতি অবিচল রাখবে। একইসঙ্গে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে। আবেগ নিয়ন্ত্রণ : অনুকূল-প্রতিকূল সব ধরনের পরিস্থিতিতে আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। নিজের আবেগ ও প্রতিক্রিয়াগুলো সচেতনভাবে বুঝতে পারলে এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে অনেক চাপের মধ্যেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। একইসঙ্গে উপযুক্ত সমাধান খুঁজে বের করতে পারবেন। অধ্যবসায় : পরাজয় বা ব্যর্থতায় ভেঙে পড়া যাবে না। বরং দৃঢ় থাকুন এবং পুনরায় চেষ্টা করুন। মানসিকতা। মনে রাখবেন, অধ্যবসায়ী ব্যক্তিরা সহজে হাল ছাড়েন না। তারা লক্ষ্য অর্জনের জন্য বারবার চেষ্টা করেন। আত্মবিশ্বাস : আপনি যদি নিজের জায়গায় সৎ থাকেন, তাহলে আত্মবিশ্বাসী হোন। নিজের সামর্থ্য ও শক্তির উপর দৃঢ় বিশ্বাস রাখুন। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন। কারণ আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিরা তাদের লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ভয় পায় না। ইতিবাচক চিন্তা : প্রতিকূল পরিবেশে ইতিবাচক চিন্তা আপনাকে অনেক দূর এগিয়ে নেবে। তাই ইতিবাচক থাকুন আর নেতিবাচক চিন্তাগুলো মাথা থেকে দ্রুত দূর করে দিন। মেডিটেশন : নিয়মিত মেডিটেশন করলে মন শান্ত হয় এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। যেকোনো সংকটে নিজেকে শান্ত রাখার জন্য মেডিটেশন করুন। চাইলে নিজ নিজ ধর্ম অনুযায়ী প্রার্থনা করুন। ব্যায়াম : নিয়মিত ব্যায়াম করুন। এতে শরীর ও মন দুটোই সুস্থ থাকবে। ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কে এন্ডরফিন নামক রাসায়নিক নিঃসরণ হয়, যা মেজাজ ভালো করে এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে।

টম ক্রুজ গার্লফ্রেন্ড খুঁজছেন

টম ক্রুজ গার্লফ্রেন্ড খুঁজছেন প্রায় নয় মাস সম্পর্কে থাকার পর হলিউড তারকা টম ক্রুজ ও হলিউড অভিনেত্রী আনা দে আরমাস তাদের সম্পর্কের ইতি টেনেছেন। টমের কথিত নিয়ন্ত্রণমূলক আচরণ এবং দুজনের বয়সের বড় ব্যবধানের কারণেই আনা এই সম্পর্ক থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেন- এমনটি জানা গেছে। তবে নতুন তথ্য হলো আনার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ব্রেকআপে আটকে না থেকে নতুন সম্পর্কের সম্ভাবনা খুঁজছেন টম ক্রুজ। বিচ্ছেদটি টমের জন্য কষ্টকর হলেও, তার ঘনিষ্ঠরা বলছেন তিনি দীর্ঘদিন মনখারাপ করে বসে থাকার মানুষ নন। আনার সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় টম ভীষণ ভেঙে পড়েছিলেন, কিন্তু তিনি এমন নন যে খুব বেশি দিন নিজের কষ্ট আঁকড়ে ধরে রাখবেন। ঘনিষ্ঠজনদের মতে, টম ক্রুজ নতুন কারও সঙ্গে পরিচিত হতে সক্রিয়ভাবে আগ্রহী। আরেকটি সূত্র জানায়, তিনি নতুন কাউকে খুঁজতে প্রস্তুত এবং এ বিষয়ে বেশ উদ্যোগী।

নাবিলা হলেন জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’

নাবিলা হলেন জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’ কবি জীবনানন্দ দাশের কাল্পনিক নারী চরিত্রকে কেন্দ্র করে সিনেমা নির্মাণ করছেন পরিচালক মাসুদ হাসান উজ্জ্বল। সিনেমার নাম ‘বনলতা সেন’। সরকারি অনুদানে নির্মিত এই সিনেমাটি মুক্তির কথা ছিল গত বছর। তবে সে সময় দেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় মুক্তি পিছিয়ে দেওয়া হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে সিনেমাটি ২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরে মুক্তি দেওয়ার চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিচ্ছেন নির্মাতারা। এদিকে ‘বনলতা সেন’ সিনেমার নাম ভূমিকায় অভিনয় করছেন সময়ের আলোচিত অভিনেত্রী মাসুমা রহমান নাবিলা। তবে ‘বনলতা সেন’ হয়ে ওঠা নাবিলার জন্য সহজ ছিল না। জানা গেছে, শুরুতে তাকে অন্য একটি চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু নাবিলা সেই প্রস্তাবে রাজি হননি। তিনি নির্মাতাকে স্পষ্টভাবে জানান, বনলতা সেন চরিত্রটিই তিনি করতে চান। এরপর তিন দফা চ্যালেঞ্জিং অডিশনের মাধ্যমে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করে চরিত্রটি বাগিয়ে নেন তিনি। সিনেমাটিতে কবি জীবনানন্দ দাশের চরিত্রে অভিনয় করছেন খায়রুল বাসার। আরও অভিনয় করেছেন সোহেল মণ্ডল, নাজিবা বাশার, প্রিয়ন্তী উর্বী, রুপন্তী আকীদ, শরিফ সিরাজ ও সুমাইয়া খুশি। সিনেমাটি নির্মাণে সময় বেশি লাগলেও গুণগত মানের বিষয়ে কোনো আপস করেননি পরিচালক মাসুদ হাসান উজ্জ্বল। তিনি বলেন, জীবনানন্দ দাশকে নিয়ে কাজ করা অত্যন্ত দায়বদ্ধতার বিষয়। গবেষণা, প্রস্তুতি এবং উপযুক্ত অভিনয়শিল্পী খোঁজার পুরো প্রক্রিয়াই ছিল চ্যালেঞ্জিং। ঈদের সিনেমার ভিড়ে ‘প্রিন্স’, ‘দম’, ‘রাক্ষস’, ‘বনলতা এক্সপ্রেস’ ও ‘পিনিক’-এর সঙ্গে নাবিলার ‘বনলতা সেন’ কেমন সাড়া ফেলে, এখন সেটাই দেখার বিষয়।

মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন রাধিকা

মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন রাধিকা চেহারার গড়ন নিয়ে সমালোচনা বলিউডে নতুন নয়। নায়ক-নায়িকাদের ক্যারিয়ারে এর প্রভাব পড়ে বারবার। ওজন বৃদ্ধি নিয়ে কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়েছিল ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনকেও। একই অভিজ্ঞতার কথা এবার প্রকাশ্যে আনলেন অভিনেত্রী রাধিকা আপ্তে। অভিনয়জীবনের শুরুর দিকের একটি তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে রাধিকা জানান, একটি বড় প্রযোজনা সংস্থার ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। তবে শুটিং শুরুর আগেই সেই কাজ হাতছাড়া হয়ে যায়। অভিনেত্রীর কথায়, শুটিংয়ের আগে তিনি ভ্রমণে যাওয়ার কথা প্রযোজনা সংস্থাকে জানিয়েছিলেন। পাশাপাশি স্পষ্ট করে বলেছিলেন, সেই সময়ে তিনি ডায়েট করবেন না, ফলে কিছুটা ওজন বাড়তে পারে। ভ্রমণ শেষে প্রায় চার কেজি ওজন বেড়ে যায় রাধিকার। তিনি বলেন, তখন বয়স কম ছিল, মেটাবলিজমও ভালো ছিল। জানতেন দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলতে পারবেন। কিন্তু তার আগেই তার একটি ফটোশুট করা হয়। সেই ছবিতে তাকে মোটা দেখাচ্ছিল বলেই প্রজেক্ট থেকে বাদ দেওয়া হয়।রাধিকা জানান, পরবর্তীতে অন্য নায়িকাকে নিয়ে সেই ছবি তৈরি হয় এবং সেটি বক্স অফিসে সাফল্যও পায়। এই ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। অভিনেত্রী বলেন, ‘ওজন বাড়লেই আমার ভয় লাগত। মনে হতো দ্রুত কমাতে হবে। এই মানসিক চাপ কাটিয়ে উঠতে পরে মনোবিদের সাহায্য নেন রাধিকা। সন্তানের জন্মের পরেও তার ওজন বেড়েছিল। তবে সে সময় আর এমন সমস্যার মুখে পড়তে হয়নি। পরিবর্তিত চেহারাতেই আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে শুটিং ফ্লোরে ফিরেছিলেন তিনি। রাধিকার মতে, অভিনয়জীবনের শুরুতে পাওয়া সেই ধাক্কাই তাকে মানসিকভাবে আরও শক্ত করেছে এবং নিজেকে গ্রহণ করার শিক্ষা দিয়েছে।

চিত্রাঙ্গদা আইটেম গান করলেও উপভোগ করেছি

চিত্রাঙ্গদা আইটেম গান করলেও উপভোগ করেছি দুই দশক আগে রুপালি জগতে পা রাখেন বলিউড অভিনেত্রী চিত্রাঙ্গদা সিং। ভাবগম্ভীর চরিত্রেই তাকে বেশি দেখা যেত। সম্প্রতি হালকা মেজাজের বাণিজ্যিক ঘরানার সিনেমায়ও ধরা দিচ্ছেন এই অভিনেত্রী। গত ৬ জুন প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায় বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় কমেডি সিনেমা ফ্র্যাঞ্চাইজি হাউজফুলের পঞ্চম কিস্তি। তাতে ‘মায়া’ চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের চমকে দেন চিত্রাঙ্গদা। অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘হাউজফুল ফাইভ’ সিনেমায় আরো অভিনয় করেন জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ, সোনম বাজওয়া, নার্গিস ফাখরি, সৌন্দর্য শর্মা। কিন্তু নারী চরিত্রগুলোকে অনুপযুক্তভাবে উপস্থাপনার অভিযোগে ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছিল। জুম-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সমালোচনার বিষয়ে মুখ খুলেছেন চিত্রাঙ্গদা সিং। এ অভিনেত্রী বলেন, “আপনি নতুন কিছু করলে সৃজনশীলভাবে তৃপ্তি অনুভব করবেন। না হলে গৎবাঁধা চরিত্র নিয়ে সমালোচনা করার জন্য দশর্করা প্রস্তুত রয়েছেন। চরিত্রটি নিয়ে বিচার করা তাদের জন্য সহজ। কিন্তু আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রিত মনে করি না। আমি যদি কোনো আইটেম গানও করি, তবে সেটা উপভোগ করেছি। আমি এটা করতে ভালোবাসি। কারণ আমি কখনো ওই জায়গায় নিজেকে ছোট মনে করিনি। ঘটনার বর্ণনা করে চিত্রাঙ্গদা সিং বলেন, “ফারাহ বলেছিলেন, ‘তুমি এই সাহসী গানটা করতে পারো’। তখন আমার মনে হয়েছিল এটা সেই পরিচিত ইমেজ নয়, যার জন্য আমি পরিচিত। একজন অভিনেত্রী হিসেবে চরিত্রটিতে রূপান্তরিত হতে হয় এটাই কাজ। অবশ্যই সেখানে, সঠিক মানুষ থাকা খুব জরুরি। সেটা স্বাধীন সিনেমা হোক বা বাণিজ্যিক সঠিক মানুষের সঙ্গে কাজ করলে তা দর্শকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করবেই। চিত্রাঙ্গদা বেশ কিছু আইটেম গানে পারফর্ম করেছেন। অক্ষয় কুমার অভিনীত ‘গব্বর ইজ ব্যাক’ সিনেমার ‘আও রাজা’, ‘জোকার’ সিনেমার ‘কাফিরানা’–এর মতো আইটেম নাম্বারে পারফর্ম করেন চিত্রাঙ্গদা। এর আগে এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, “আমি কখনো এমন কোনো কৌশল অবলম্বন করিনি যে, শুধু আইটেম নাম্বারই করব। ব্যাপারটা নিজে থেকেই আমার কাছে এসেছে। এটাকে আমার কাজেরই অংশ হিসেবে নিয়েছি। চিত্রাঙ্গদা সিংয়ের হাতে কয়েকটি প্রজেক্টের কাজ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম ‘দ্য ব্যাটল অব গালওয়ান’। সালওয়ান উপত্যকায় ভারত ও চীনা সৈন্যদের বিরোধের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে গল্প। কর্নেল বিকুমা সন্তোষ বাবুর চরিত্রে অভিনয় করছেন সালমান খান। এটি পরিচালনা করছেন অপূর্ব লাখিয়া।

শুটিং শেষ হলো নতুন স্পাইডার ম্যান’র মুক্তি কবে

শুটিং শেষ হলো নতুন স্পাইডার ম্যান’র মুক্তি কবে হলিউডের জনপ্রিয় সুপারহিরো ফ্র্যাঞ্চাইজি স্পাইডার ম্যানের পরবর্তী কিস্তি ‘স্পাইডার ম্যান : ব্র্যান্ড নিউ ডে’র শুটিং সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। গত শুক্রবার সিনেমাটির পরিচালক ডেসটিন ড্যানিয়েল ক্রেটন সামাজিক মাধ্যমে এই ঘোষণা দেন। বড় বাজেটের এই সিনেমাটি মুক্তি পেতে যাচ্ছে আগামী বছর। ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক পোস্টে পরিচালক ক্রেটন সিনেমাটির অভিনয়শিল্পী ও কলাকুশলীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। প্রধান অভিনেতা টম হল্যান্ডের কাজের প্রতি একাগ্রতা ও নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করে নির্মাতা লেখেন, পর্দার ভেতরে এবং বাইরে তোমার উদার নেতৃত্ব এবং কাজের প্রতি নিষ্ঠার জন্য ধন্যবাদ। দর্শকরা বড় পর্দায় তোমাদের এই দুর্দান্ত কাজটি দেখার জন্য আমি আর অপেক্ষা করতে পারছি না। ক্রেটন আরও জানান, তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় এবং ফলপ্রসূ কাজ হতে যাচ্ছে এই সিনেমাটি। নতুন এই কিস্তিতে দর্শকদের জন্য বড় চমক হিসেবে থাকছেন মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্সের জনপ্রিয় চরিত্র ‘হাল্ক’ খ্যাত মার্ক রাফালো। এ ছাড়াও ‘দ্য পানিশার’ চরিত্রে জন বার্নথাল এবং ‘স্পাইডার-ম্যান: হোমকামিং’ এর স্করপিয়ন চরিত্রে মাইকেল মান্ডোকে দেখা যাবে। জনপ্রিয় সিরিজ ‘স্ট্রেঞ্জার থিংস’ তারকা স্যাডি সিঙ্কও যুক্ত হয়েছেন এই সিনেমায়। বরাবরের মতো এমজে এবং নেড চরিত্রে জেনডায়া ও জেকব বাটালন ফিরে আসছেন। সিনেমাটির চিত্রনাট্য লিখেছেন ক্রিস ম্যাককেনা ও এরিক সোমারস। গত আগস্ট মাসে সনি পিকচার্স এবং মার্ভেল স্টুডিওস আসন্ন ‘স্পাইডার-ম্যান: ব্র্যান্ড নিউ ডে’ সিনেমার জন্য টম হল্যান্ডের নতুন একটি পোশাক বা ‘স্পাইডি স্যুটের’ ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করেছিল। সবকিছু ঠিক থাকলে সনি ও মার্ভেলের এই সিনেমাটি আগামী বছর ৩১ জুলাই বিশ্বজুড়ে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে।

মাংসপেশির ক্ষয়রোগ সম্পর্কে জেনে রাখুন

মাংসপেশির ক্ষয়রোগ সম্পর্কে জেনে রাখুন সারকোপেনিয়া বা মাংসপেশির ক্ষয়রোগ হলো বয়সজনিত এমন এক অবস্থা, যেখানে ধীরে ধীরে পেশির ভর, শক্তি ও কার্যক্ষমতা কমে যায়। সাধারণত ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সের পর থেকে এ ক্ষয় শুরু হয় এবং বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তীব্রতাও বাড়তে থাকে। সারকোপেনিয়ার প্রধান কারণ হলো বার্ধক্য। তবে এর সঙ্গে আরও কিছু বিষয় জড়িত। নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়ামের অভাব, অর্থাৎ শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা এ রোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ। পুষ্টিহীনতা, বিশেষ করে প্রোটিন ও ভিটামিন-ডি’র ঘাটতি সারকোপেনিয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। এ ছাড়া হরমোনজনিত পরিবর্তন, যেমন- টেস্টোস্টেরন, গ্রোথ হরমোন ও ইনসুলিনের মাত্রা হ্রাস এ রোগের জন্য দায়ী হতে পারে। ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কিডনি বা ফুসফুসের দীর্ঘস্থায়ী রোগ, দীর্ঘদিন স্টেরয়েড বা কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ সেবন এবং শরীরে দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ থাকলেও সারকোপেনিয়া দেখা দিতে পারে। সারকোপেনিয়া ধীরে ধীরে প্রকাশ পায়। সাধারণত পেশিশক্তি কমে যাওয়া, শরীরের ওজন হ্রাস পাওয়া, বিশেষ করে মাংসপেশি শুকিয়ে যাওয়া, হাঁটার গতি ধীর হয়ে যাওয়া, অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়া এবং দৈনন্দিন কাজে অসুবিধা হওয়া এর প্রধান লক্ষণ। চেয়ার থেকে উঠতে, সিঁড়ি ভাঙতে কষ্ট হওয়া, ভারসাম্য হারানো বা বারবার পড়ে যাওয়ার ঘটনাও এ রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা যায়। সারকোপেনিয়ার নির্দিষ্ট কোনো একক ওষুধ নেই। তবে সঠিক জীবনযাপন ও চিকিৎসার সমন্বয়ের মাধ্যমে এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং পেশিক্ষয় কমানো সম্ভব। এ ক্ষেত্রে ব্যায়াম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে স্ট্রেংথ ট্রেনিং ও রেজিস্ট্যান্স ব্যায়াম অত্যন্ত কার্যকর। ওয়েট ট্রেনিং, রেজিস্ট্যান্স ব্যান্ড এক্সারসাইজ, স্কোয়াট, লাঞ্জ, পুশ-আপ, নিয়মিত হাঁটা ও হালকা দৌড় পেশিশক্তি বাড়াতে সহায়ক। পুষ্টিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার, যেমন- মাছ, মুরগি, ডিম, ডাল ও দুধজাত খাবার নিয়মিত খেতে হবে। পাশাপাশি ভিটামিন-ডি, ক্যালসিয়াম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ এবং পর্যাপ্ত ক্যালরি নিশ্চিত করা জরুরি। প্রয়োজন অনুযায়ী ভিটামিন-ডি, ক্যালসিয়াম ও প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী হরমোন থেরাপি উপকারী হতে পারে। মাংসপেশির শক্তি বৃদ্ধির জন্য ইলেকট্রিক্যাল স্টিমুলেশন থেরাপি ও বিভিন্ন থেরাপিউটিক এক্সারসাইজও কার্যকর ভূমিকা রাখে। সারকোপেনিয়া নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন অত্যন্ত প্রয়োজন। ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করতে হবে, পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করতে হবে এবং নিয়মিত শরীরচর্চা ও সক্রিয় জীবনযাপন বজায় রাখতে হবে। প্রতিরোধের ক্ষেত্রে ৪০ বছর বয়স পার হওয়ার পর থেকেই নিয়মিত ব্যায়াম শুরু করা উচিত। প্রতিদিন শরীরের ওজন অনুযায়ী পর্যাপ্ত প্রোটিন (প্রতি কেজি ওজনে ১-১.২ গ্রাম) গ্রহণ করা প্রয়োজন। হাড় ও পেশি শক্ত রাখতে ভিটামিন-ডি এবং ক্যালসিয়ামের ঘাটতি যেন না থাকে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। দীর্ঘস্থায়ী রোগগুলো সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা এবং ফিজিওথেরাপিতে অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডা. এম. ইয়াছিন আলী লেখক : বাতব্যথা ও প্যারালাইসিস রোগে ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞ চেয়ারম্যান ও চিফ কনসালট্যান্ট, ঢাকা সিটি ফিজিওথেরাপি হাসপাতাল

ফুলকপির পরোটা রেসিপি

ফুলকপির পরোটা রেসিপি শীত মানেই হরেক রকম শাকসবজির বাহার। এর মধ্যে ফুলকপির রয়েছে আলাদা চাহিদা। ফুলকপি দিয়ে নানা পরে রান্না করা যায়। স্বাদ বদলাতে বানাতে পারেন ফুলকপির পরোটা। উপকরণ ডো বা মণ্ড তৈরির জন্য: আটা বা ময়দা ২ কাপ , স্বাদমতো লবণ, ১ চামচ ঘি বা মাখন, পরিমাণমতো পানি পুর তৈরির জন্য : ফুলকপি ১টি (মাঝারি আকারের),আদা কুচি ১ চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ চা চামচ,ধনেপাতা কুচি এক মুঠো, গোটা জিরা: ১/২ চা চামচ, লাল মরিচের গুঁড়া ১/২ চা চামচ, গরম মসলা গুঁড়ো ১/২ চা চামচ,চাট মসলা ১ চা চামচ, স্বাদমতো লবণ, ভাজার জন্য তেল বা ঘি যেভাবে তৈরি করবেন : প্রথমে ফুলকপি ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার গ্রেটার দিয়ে ফুলকপি মিহি করে গ্রেট করে নিতে হবে (বড় টুকরো যেন না থাকে)। গ্রেট করা কপিতে সামান্য লবণ মাখিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন। এতে কপি থেকে অতিরিক্ত পানি বেরিয়ে যাবে। এরপর একটি সুতির কাপড়ে বা হাতের চাপে চিপে সেই পানি ফেলে দিন। কড়াইতে সামান্য তেল গরম করে তাতে কপিগুলো দিয়ে দিন। একে একে আদা কুচি, কাঁচা মরিচ, মরিচের গুঁড়ো, গরম মসলা ও চাট মসলা দিয়ে মাঝারি আঁচে ২-৩ মিনিট নাড়াচাড়া করুন। খুব বেশি ভাজার প্রয়োজন নেই। নামানোর আগে ধনেপাতা কুচি মিশিয়ে দিন। মিশ্রণটি একটি থালায় ছড়িয়ে সম্পূর্ণ ঠান্ডা হতে দিন। গরম অবস্থায় পুর ভরবেন না। এখন আটা বা ময়দায় লবণ ও তেল দিয়ে মেখে একটি নরম ডো তৈরি করুন। খেয়াল রাখবেন, সাধারণ রুটির চেয়ে এই ডো সামান্য নরম হতে হবে। ডো থেকে মাঝারি সাইজের লেচি কেটে বাটির মতো গর্ত করে নিন। মাঝখানে পরিমাণমতো পুর দিয়ে মুখটা ভালো করে বন্ধ করে দিন। পুর ভরা লেচি শুকনো আটা ছড়িয়ে আলতো হাতে বেলে নিন। খুব বেশি চাপ দেবেন না। তাওয়া গরম করে প্রথমে পরোটা এপিঠ-ওপিঠ সেঁকে নিন। এরপর চারপাশ দিয়ে ঘি বা তেল ছড়িয়ে মুচমুচে করে ভেজে তুলে নিন।

অ্যাভাটার বিশ্বের সঙ্গে একই দিনে ঢাকায় মুক্তি পেল

অ্যাভাটার বিশ্বের সঙ্গে একই দিনে ঢাকায় মুক্তি পেল গল্পবিজ্ঞানের বিস্ময়কর সিনেমা ‘অ্যাভাটার’ নতুন অধ্যায় নিয়ে হাজির হয়েছে। শুক্রবার বিশ্বব্যাপী মুক্তি পেয়েছে জেমস ক্যামেরনের আলোচিত তৃতীয় কিস্তি ‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’। একই দিনে ঢাকার প্রেক্ষাগৃহেও ছবিটির প্রদর্শন শুরু হয়েছে। সম্প্রতি লন্ডনে সিনেমাটির একটি বিশেষ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই রীতিমতো ‘ঝড়’! প্রদর্শনী শেষে সমালোচকদের প্রতিক্রিয়া দেখে বোঝা যায় ক্যামেরন আবারও তার ‘ভিজ্যুয়াল জাদু’তে সবাইকে মুগ্ধ করেছেন। ২০০৯ সালে প্রথম কিস্তির মাধ্যমে বৈশ্বিক আলোচনায় উঠে আসে ‘অ্যাভাটার’। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২২ সালে মুক্তি পাওয়া দ্বিতীয় কিস্তি ‘দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’ আয় করে প্রায় ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। নতুন কিস্তিতেও ক্যামেরনের ভিজ্যুয়াল নির্মাণ দর্শককে বড় পর্দার অভিজ্ঞতার দিকেই টেনে নিচ্ছে। নতুন এই সিনেমার কেন্দ্রে সুলি পরিবার। আগের পর্বে নেটেয়ামের মৃত্যু তাদের জীবনে গভীর দাগ রেখে গেছে। সেই শোক, সেই লড়াই তার মাঝেই আসে নতুন বিপদ। এখানে প্রথমবারের মতো দর্শক দেখবে ‘আগুন উপজাতি’, যাদের আবির্ভাবই সিনেমার নতুন উত্তেজনা। মাইকেল লি লিখেছেন ‘এই সিনেমার ভিজ্যুয়াল-অ্যাকশন দাঁড়িয়ে গেছে আলাদা এক উচ্চতায়। অভিনয় দিয়ে সেই উচ্চতায় পৌঁছাতে সাহায্য করেছেন স্যাম ওয়ার্থিংটন, জো স্যালদানা, সিগরনি উইভার, স্টিফেন ল্যাং, কেট উইন্সলেটসহ অনেকে। এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর প্যারিসে সংবাদ সম্মেলনে ক্যামেরন বলেন, দর্শকরা দেখবেন, সন্তানরা বড় হয়ে নিজেদের পরিচয় খুঁজছে। কারণ, তাদের মা পুরোপুরি নাভি প্রজাতির। আর বাবা অন্য গ্রহ থেকে আসা। এই শংকর জীবন তাদের হাসি-আনন্দের সঙ্গে এক ঝাঁক চ্যালেঞ্জও নিয়ে আসে।