ফারিণের নতুন অধ্যায় শুরু

ফারিণের নতুন অধ্যায় শুরু জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। যুক্ত হলেন প্রযোজনায়, প্রতিষ্ঠানের নাম ‘ফড়িং ফিল্মস’। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন অভিনেত্রী নিজেই। গতকাল শুক্রবার ১৪ নভেম্বর দিবাগত রাতে সামাজিকমাধ্যমে ক্ল্যাপস্টিক হাতে একটি ছবি শেয়ার করে ফারিণ বলেন, ‘নতুন অধ্যায়ের শুরু, ফড়িং ফিল্মস আমার প্রডাকশন হাউস। সবাই আমার জন‍্য দোয়া করবেন। এর আগে ফারিণ জানান, চলতি বছরের শেষদিকে তার গাওয়া একটি গানের মিউজিক ভিডিও প্রকাশের মধ্যদিয়ে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করবে। তবে অভিনেত্রীর এই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে নাটক-সিনেমা নির্মিত হবে কিনা- এ বিষয়ে এখনও কিছু জানাননি তিনি। জানা যায়, মিউজিক ভিডিও দিয়ে শুরুর পর নতুন পরিকল্পনা করবেন এই অভিনেত্রী। আপাতত প্রতিষ্ঠানটি থেকে নিয়মিত কাজ করাই তার প্রধান চ্যালেঞ্জ। বর্তমানে বিজ্ঞাপন নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাসনিয়া ফারিণ। এ ছাড়া কলকাতার একটি সিনেমায় তার অভিনয় নিয়েও গুঞ্জন রয়েছে।

পুতুলনাচের ইতিকথা’র অভিনেত্রী মারা গেছেন

পুতুলনাচের ইতিকথা’র অভিনেত্রী মারা গেছেন টালিপাড়ায় নেমেছে শোকের ছায়া। চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী ভদ্রা বসু। গভীর রাতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। শনিবার সকালে নিমতলা ঘাটে সম্পন্ন হয় তার শেষকৃত্য। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’সিনেমায় অভিনয় করে তিনি সবার হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। পরিবার সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গলব্লাডারে স্টোন ধরা পড়ে ভদ্রার। অতিরিক্ত রক্তচাপ ও হৃদরোগের সমস্যার কারণে অস্ত্রোপচার সম্ভব হয়নি। ওষুধের মাধ্যমেই চিকিৎসা চলছিল। হঠাৎই বাড়িতে পড়ে গিয়ে তিনি মাথায় গুরুতর আঘাত পান। দ্রুত তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে নেওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতালে, যেখানে তার মস্তিষ্কে জটিল অস্ত্রোপচার করা হয়। এরপর বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্সেসে আরও একটি বড় অপারেশন হয়। মাঝে কিডনির সমস্যাও দেখা দেয়। সব চেষ্টা ব্যর্থ করে শুক্রবার রাতে শেষ হয়ে যায় অভিনেত্রীর লড়াই। প্রখ্যাত নাট্যনির্দেশক ও অভিনেতা অসিত বসুর স্ত্রী ছিলেন ভদ্রা বসু। অভিনয় ও নাট্যদুনিয়ায় সমানভাবে দক্ষ ছিলেন তিনি। সাম্প্রতিক সময়ে সুমন মুখোপাধ্যায়ের ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ এবং অনিলাভ চট্টোপাধ্যায়ের ‘বেলা’ ছবিতে অভিনয় করেছেন। ‘বেলা’ই ছিল তার শেষ সিনেমা। নাট্যচর্চাতেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত সক্রিয়। তার পরিচালিত নাটক ‘গওহরজান’ দর্শক-সমালোচকদের বিশেষ প্রশংসা কুড়িয়েছিল। অভিনেত্রীর দুই মেয়ে-দামিনী বসু ও আনন্দী বসু-নিয়মিত মঞ্চে অভিনয় করেন। মায়ের মৃত্যুতে শোকের সাগরে ভাসছেন তারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই দুঃসংবাদটি জানান দামিনী। অভিনেত্রীর মৃত্যুতে টলিউডে নেমেছে গভীর শোক। অভিনেতা সোহন বন্দ্যোপাধ্যায় স্মৃতিচারণ করে লিখেছেন, “আর তো কেউ বলবে না-পাকামি করিস না, কানটা মুলে দেব। শোক প্রকাশ করেছেন অভিনেতা রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি লিখেছেন, “মননে কিশোরী এক অভিনেত্রীকে হারালাম। মঞ্চ ও পর্দায় সমান উজ্জ্বল এই অভিনেত্রীকে হারিয়ে শোকার্ত শিল্পীসমাজ ও অনুরাগীরা। টালিপাড়ায় আজ যেন এক নিরবচ্ছিন্ন শূন্যতা।

শাকিবের কাজ নিয়ে মন্তব্য করার আমি কেউ নই

শাকিবের কাজ নিয়ে মন্তব্য করার আমি কেউ নই তাদের কাজের প্রতি সম্মান জানিয়ে জানিয়েছেন নিজের ভাবনার কথা। এক সাক্ষাৎকারে নুসরাত ফারিয়া চলচ্চিত্রের সুপারস্টার শাকিব খান ও জনপ্রিয় অভিনেতা শুভকে নিয়ে অকপটে তার মতামত দেন। শাকিব খানকে তিনি বলেন, ‘শাকিব তো শাকিবের জায়গায় সেরা। আমি মনে করি, আমি এই ইন্ডাস্ট্রিতে আসারও আগে থেকে তিনি শাকিব খান। সুতরাং, তার কাজ সম্পর্কে মন্তব্য করার আমি কেউ নই; কিন্তু সবাই তাকে ভালোবাসে। অন্যদিকে, আরেক নায়ক আরিফিন শুভকে নিয়ে নুসরাত ফারিয়া বলেন, ‘শুভ, ওকেও, ওর একটা একসেপটেন্স রয়েছে ওকে সবাই পছন্দ করে, ওর কাজ সবাই ভালোবাসে। তার কথায়, ‘দু’জনের সাথেই আমার খুবই বন্ধুত্ব সম্পর্ক। আমি মনে করি আমার সাথে যারাই কাজ করে, নতুন, পুরনো, আমি সবাইকে এমন একটা পরিবেশ নিয়ে নিই যে, হাহাহিহি করতে করতে কাজ শেষ হয়ে যায়। প্রসঙ্গত, ফারিয়া প্রথমে রেডিও জকি হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর মডেলিং এবং বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে শোবিজে প্রবেশ করেন। ২০১৫ সালে তিনি তার প্রথম চলচ্চিত্র “আশিকী” দিয়ে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন। এটি একটি ভারতীয়-বাংলাদেশি যৌথ প্রযোজনার ছবি, যেখানে তার বিপরীতে ছিলেন অঙ্কুশ হাজরা। এই চলচ্চিত্রটি বাণিজ্যিকভাবে সফল হয় এবং নুসরাত ফারিয়াকে জনপ্রিয় করে তোলে।

ফুটবল নিয়ে কচি খন্দকারের সিনেমায় মোশাররফ করিম

ফুটবল নিয়ে কচি খন্দকারের সিনেমায় মোশাররফ করিম দু’জনের সম্পর্কটা বেশ পুরোনো। শুধু পর্দায় নয়, এর বাইরেও একে অপরের খুব কাছের। বলছিলাম, জনপ্রিয় অভিনেতা মোশাররফ করিম ও কচি খন্দকারের কথা। অভিনেতার পাশাপাশি নির্মাতা হিসেবে বেশ খ্যাতি কুড়িয়েছেন কচি। আর এই নির্মাতার বেশির ভাগ কাজেই পাওয়া যায় মোশাররফকে। শোবিজে কথা রটেছে, নাটক-টেলিছবির পর এবার সিনেমা বানাতে চলেছেন কচি খন্দকার। আর তাতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম। অবশেষে সেই অপেক্ষার অবসান হচ্ছে। আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ে মোশাররফ করিমকে নিয়ে ‘মাই ডিয়ার ফুটবল’ নামের সিনেমার শুটিং শুরু করবেন কচি খন্দকার। এই নির্মাতা ও অভিনেতা জানান, মফস্বলের গল্প নিয়ে তৈরি হবে ‘মাই ডিয়ার ফুটবল’। কচি বলেন, ‘এ সিনেমা তৈরি হবে মফস্বলের গল্প নিয়ে। যাতে উঠে আসবে ফুটবলের প্রতি মানুষের ভালোবাসার গল্প। ফুটবলের প্রতি আমার ভালোবাসা ছোটবেলা থেকে। আমার বাবা ফুটবল খেলতেন। সেখান থেকেই এই খেলার প্রতি দুর্বলতার শুরু। সিনেমাটি নিয়ে ইতিমধ্যে মোশাররফ করিমের সঙ্গে কথা হয়েছে। আশা করছি দারুণ অভিনয় দিয়ে মুগ্ধ করবে সে। সিনেমার নাম প্রসঙ্গে কচি খন্দকার বলেন, ‘আমরা যখন ফুটবল খেলতাম, তখন ডিয়ার নামের বল ছিল। এই নামটি নিয়ে নস্টালজিক একটা বিষয় জড়িয়ে আছে। এ ছাড়া ডিয়ার শব্দের অর্থ প্রিয়। দুটি বিষয়কে একত্র করার জন্যই নাম রেখেছি “মাই ডিয়ার ফুটবল”। সব মিলিয়ে এমন একটি সিনেমা বানাতে চাই, যা সবাই উপভোগ করবে। সিনেমাটি নিয়ে বাকি শিল্পীদের সঙ্গেও কথা হচ্ছে নির্মাতার। সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরেই সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হবে। কচি খন্দকার বলেন, ‘এটা যেহেতু মফস্বলের গল্প তাই কুষ্টিয়া শহরে শুটিংয়ের পরিকল্পনা করছি। আগামী বছরের জুলাই-আগস্টের দিকে টানা শুটিং করে দৃশ্যধারণের কাজ শেষ করতে চাই। তার আগে আগামী ডিসেম্বর নাগাদ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেব। এর আগে, মোশাররফ করিমকে নিয়ে ফুটবলের গল্পে টেলিছবি বানিয়েছিলেন কচি। এবার বড় পর্দায় আসছেন এই নির্মাতা-অভিনেতা জুটি।

হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমা, যা বললেন শাকিব খান

হানিয়া আমিরের সঙ্গে সিনেমা, যা বললেন শাকিব খান গত সেপ্টেম্বরে একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে ঢাকায় এসেছিলেন হানিয়া আমির। প্রতিষ্ঠানটির এক আয়োজনে হানিয়া বলেন, ‘আমার মনে হয়, তোমরা শাকিব খানকে অনেক বেশি পছন্দ করো, তাই আমারও পছন্দ শাকিব খান। এর পর থেকেই গুঞ্জন ছড়িয়েছে, শাকিব খানের নায়িকা হচ্ছেন হানিয়া আমির। বিষয়টি নিয়ে চর্চার মধ্যে শাকিব খান জানালেন, আসলেই একটি সিনেমা নিয়ে হানিয়া আমিরের সঙ্গে কথা হচ্ছে। কনটেন্ট ক্রিয়েটর রাফসান দ্য ছোটভাইয়ের এক ভ্লগে বিষয়টি নিয়ে শাকিব খানকে কথা বলতে দেখা গেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ভ্লগটি প্রকাশ করেন রাফসান। সপ্তাহখানেক আগে বনানীতে একটি ব্র্যান্ডের শোরুম উদ্বোধন করেন শাকিব খান, সেখানে রাফসানও ছিলেন। ভ্লগে দেখা গেছে, রাফসানকে দেখে শাকিব খান বলেন, ‘তোমার অনেকগুলো ভ্লগ দেখলাম আমার ফিউচার হিরোইনের সঙ্গে, হানিয়ার সঙ্গে। এ সময় পাশ থেকে একজন জানতে চান, উনি (হানিয়া আমির) কি আপনার সঙ্গে মুভি করছেন? উত্তরে শাকিব খান বলেন, ‘হ্যাঁ, একটা মুভির কথা হচ্ছে। কোন সিনেমা নিয়ে কথা হচ্ছে, তা এখনো খোলাসা করেননি শাকিব খান। তিনি বর্তমানে ‘সোলজার’ নামে একটি সিনেমা করছেন, তার বিপরীতে আছেন তানজিন তিশা ও জান্নাতুল ঐশী। ‘প্রিন্স: ওয়ানস আপন আ টাইম ইন ঢাকা’ নামে আরেক সিনেমায়ও দেখা যাবে শাকিব খানকে। তার বিপরীতে তাসনিয়া ফারিণের অভিনয়ের কথা শোনা যাচ্ছে। পাকিস্তানের গণ্ডি পেরিয়ে ভারত ও বাংলাদেশে হানিয়া আমিরের পরিচিতি রয়েছে। ২০২৪ সালে পাকিস্তানি টিভি সিরিয়াল ‘কাভি মে কাভি তুম’–এ অভিনয় করে খ্যাতি পেয়েছেন তিনি। এর মধ্যে ‘সরদারজি ৩’ সিনেমা দিয়ে বলিউডেও অভিষেক ঘটেছে হানিয়ার। ছবিটি পাকিস্তানে সাফল্য পেয়েছে। মেরি জিন্দাগি হ্যায় তু’ নামে নতুন একটি টিভি সিরিয়ালে কাজ করছেন হানিয়া। ৭ নভেম্বর থেকে এআরআই ডিজিটাল টিভিতে সিরিয়ালটি প্রচারে এসেছে। এতে প্রথমবারের মতো অভিনেতা বিলাল আব্বাস খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন হানিয়া।

অর্জিত সুনাম ও পেশাগত মর্যাদা এতে মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে   ঢাকাই সিনেমার এক সময়ের সাড়া জাগানো নায়িকা শাবনূর। দীর্ঘ দিন ধরে অস্ট্রেলিয়া বসবাস করছেন তিনি। দুই-তিন বছর পরপর হঠাৎ করে দেশে ফেরেন, কিছুদিন ঘুরে ফিরে আবার চলে যান। বছর দুয়েক আগে ঘোষণা আসে শাবনূর ‘রঙ্গনা’ নামের একটি সিনেমার মাধ্যমে অভিনয়ে ফিরতে যাচ্ছেন। গেল বছর ভিডিও বার্তার মাধ্যমে শাবনূর নিজেই কামব্যাক করার ঘোষণা দেন। পূবাইল ও ঢাকার বিভিন্ন লোকেশনে এ সিনেমার কিছু অংশের শুটিংও করেছিলেন। শুটিং শেষ না করেই অস্ট্রেলিয়া চলে যান অভিনেত্রী। কথা ছিল, শারীরিক পরিবর্তন এনে অস্ট্রেলিয়া থেকে ফিরে আবার শুটিং করবেন। সম্প্রতি দেখা গেল আরাফাত হোসেন পরিচালিত এবং মৌসুমী মিথিলা প্রযোজিত এই সিনেমার শুটিং হওয়া অংশটুকু’র ফুটেজ ইউটিউবে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। অসম্পূর্ণ শুটিং ফুটেজ ইউটিউব আপলোড দেওয়ার চরম ক্ষোভ ঝাড়লেন অভিনেত্রী শাবনূর। এমনকি পরিচালক-প্রযোজকের বিরুদ্ধে অপেশাদার আচরণের অভিযোগ তুলে শাবনূর তার ফ্যান পেজে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে অভিনেত্রী লেখেন, আজকের চলচ্চিত্র জগতে পেশাদারিত্ব, শৃঙ্খলা ও পারস্পরিক সম্মানের অভাব দিন দিন বেড়েই চলেছে।   দক্ষ পরিচালক ও পেশাদার প্রযোজকের অভাবে মানসম্মত সিনেমা তৈরি করা কঠিন হয়ে পড়েছে। অনেকে শিল্পের মূল্য না বুঝে সহজ পথ বেছে নিচ্ছেন, ফলে নষ্ট হচ্ছে চলচ্চিত্রের মান, আর শিল্পীরা হারাচ্ছেন তাদের প্রাপ্য সম্মান। এসময় শাবনূর বলেন, আপনাদের অনেকেই জানেন, আমি ‘রঙ্গনা’ সিনেমায় অভিনয় করতে সম্মত হয়েছিলাম। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সিনেমাটির মহরত অনুষ্ঠিত হয় এবং সবাই তখন এ নিয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত ছিল। মানুষের প্রতিক্রিয়া দেখে আমিও আশাবাদী ছিলাম যে নতুনদের সঙ্গে কাজ করছি, নিশ্চয়ই ভালো কিছু হবে। মহরতের কিছুদিন পর দেশে ফিরে আমি প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও কয়েকদিন শুটিং করি। কিন্তু নানা জটিলতার কারণে তখন সিনেমাটির কাজ সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়নি। প্রযোজকের সঙ্গে আমার কথাবার্তা ছিল, দেশে ফিরে বাকি অংশের শুটিং শেষ করে সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি দেওয়া হবে। প্রযোজনা ও পরিচালনার সাথে যুক্ত সংশ্লিষ্টরা শুরু থেকেই অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন শাবনূর। তিনি বলেন, কাজ শুরুর আগেই তারা একটি নিম্নমানের পোস্টার প্রকাশ করে, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক সমালোচিত হয়। শুটিং চলাকালেও ইউনিটে ছিল অগোছালোভাব ও অব্যবস্থাপনা। আমাকে শুরুতে বলা হয়েছিল, কিছু দৃশ্য ও গান বিদেশে শুট হবে এবং এডিটিংও হবে দেশের বাইরে, কিন্তু বাস্তবে তাদের কথার কোনো প্রতিফলন দেখিনি। তবুও আমি আমার প্রতিশ্রুতি রাখতে চেয়েছিলাম এবং ডিসেম্বরে বাকি শুটিংয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। কিন্তু হঠাৎ দেখি, সিনেমার অসম্পূর্ণ ফুটেজ ইউটিউবে প্রকাশ করা হয়েছে। শাবনূর বলেন, যে সিনেমা বড় পর্দায় মুক্তি পাওয়ার কথা, সেটি এখন বিনামূল্যে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে! আমি বড় পর্দার অভিনেত্রী। আমার কাজ ইউটিউবে বিনামূল্যে দেখানোর জন্য নয়। যদি আমি আগে জানতাম এই প্রজেক্টটি সিনেমা হলের বদলে ইউটিউব কনটেন্ট হিসেবে প্রকাশিত হবে, তবে আমি কখনই এতে অংশ নিতাম না। যোগ করে এই সাড়া জাগানো অভিনেত্রী বলেন, আমি কখনোই বলিনি যে ‘রঙ্গনা’তে আর কাজ করব না। তাহলে কেন আমার অনুমতি ছাড়াই সিনেমার অসম্পূর্ণ ক্লিপগুলো ইউটিউব ও ফেসবুকে প্রকাশ করা হলো? এখন আবার বলা হচ্ছে, পুরনো সব দৃশ্য বাদ দিয়ে নতুন করে শুটিং হবে, যা একদমই গ্রহণযোগ্য নয়। এই ঘটনায় আমি গভীরভাবে মর্মাহত ও হতাশ। আমার দীর্ঘদিনের অর্জিত সুনাম ও পেশাগত মর্যাদা এতে মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। শাবনূর আরও বলেন, এটি শুধু আমার ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, পুরো বাংলা চলচ্চিত্র শিল্পের জন্যও এক দুঃখজনক ও হতাশাব্যঞ্জক ঘটনা। আমার অসংখ্য ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা এই ঘটনার প্রতি যে ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করেছেন, তাদের প্রতি আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। তারা সবসময় আমার পাশে থেকেছেন, তাদের ভালোবাসা, সমর্থন ও প্রেরণাই আমার সবচেয়ে বড় শক্তি।

মিথিলা ভোটযুদ্ধে সবাইকে ছাড়িয়ে গেল   ৭৪তম মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে বেশ জোরেসোরেই নিজের অবস্থান জানান দিয়েছেন বাংলাদেশের প্রতিনিধি তানজিয়া জামান মিথিলা। বিশ্বের ১২১টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে লড়াই করে তিনি এখন উঠে এসেছেন ‘পিপলস চয়েস’ ভোটে প্রথম স্থানে! গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে মিস ইউনিভার্স অ্যাপে দেখা যায়, মিথিলার ভোট সংখ্যা প্রায় ৩ লাখ ৮৮ হাজার, যেখানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা থাইল্যান্ডের প্রতিনিধির ভোট প্রায় ৩ লাখ ৭৭ হাজার। প্রতিটি মুহূর্তে বাড়ছে উত্তেজনা, হাড্ডাহাড্ডি এই ভোটযুদ্ধে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত ভোট চলবে ভোট গ্রহণ। পিপলস চয়েজ ছাড়াও ‘বেস্ট ন্যাশনাল কস্টিউম’, ‘মিস কনজেনিয়ালিটি’, ‘বেস্ট ইভিনিং গাউন’ ও ‘বেস্ট স্কিন’বিভাগেও এগিয়ে আছেন মিথিলা। এক ভিডিও বার্তায় থাইল্যান্ড থেকে মিথিলা বলেন, ‘এখন বাংলাদেশ এক নম্বরে। এটি শুধু আমার নয়, আমাদের সবার জয়। ভোট দিতে থাকুন ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত। চলুন, একসঙ্গে ইতিহাস গড়ি অপ্রতিরোধ্য বাংলাদেশ!’ মিথিলা আরও বলেন, বাংলাদেশে খুব ভালো অবস্থানে আছে। তবে এখনেই ভোট দেওয়া থামানো যাবে না। আাগামী ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত ভোট দিতে হবে। ভোটের পাশাপাশি সবগুলো ইভেন্টে আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি আমি। আমার বিশ্বাস, আগামী ইভেন্টগুলোও দারুণভাবে উতরাতে পারব। এখন শুধু দরকার দেশের মানুষের আরও ভোট। এই প্রথম মিস ইউনিভার্স আসরে বাংলাদেশ এত ভালো অবস্থানে আসতে পেরেছে। আমার বিশ্বাস এই যাত্রায় বাংলাদেশেই বিজয় হবে। এর আগে তিনি দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসে দেশজুড়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন চলছে মিথিলার জন্য তুমুল ক্যাম্পেইন। দেশের শোবিজ অঙ্গনের তারকারা একে একে যুক্ত হচ্ছেন তার পাশে জয়া আহসান, মেহজাবীন চৌধুরী, রুনা খান, শবনম বুবলী, মুমতাহিনা টয়া, সাফা কবীর, জান্নাতুল পিয়া, জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী, শবনম ফারিয়া, সালমান মুক্তাদিরসহ অনেকে সামাজিক মাধ্যমে মিথিলার জন্য ভোট চেয়ে পোস্ট দিচ্ছেন। ভোট দিতে চাইলে মিস ইউনিভার্স অ্যাপে গিয়ে বাংলাদেশ সিলেক্ট করে “গেট ভোট” অপশনে ক্লিক করতে হবে। তারপর ‘পিপলস চয়েস’ সেকশনসহ বেশ কয়েকটি বিভাগে গিয়ে তানজিয়া জামান মিথিলা-কে নির্বাচন করা যাবে। প্রতিটি বিজ্ঞাপন দেখার মাধ্যমে অতিরিক্ত ভোট দেওয়ার সুযোগও রয়েছে। উল্লেখ্য, তানজিয়া জামান মিথিলা চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ‘ফ্লোরাব্যাংক মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২৫’-এর মুকুট জেতেন। তিনি শুধু একজন মডেল ও অভিনেত্রী নন, বরং বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণা এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কল্যাণে কাজের জন্যও পরিচিত। ২০২০ সালেও তিনি একই খেতাব অর্জন করেছিলেন, তবে করোনার কারণে আন্তর্জাতিক পর্বে অংশ নিতে পারেননি। এবার পুনরায় সেই স্বপ্নের মঞ্চে ফিরে এসে তিনি লিখছেন নতুন ইতিহাস ‘মিস ইউনিভার্স’-এর মঞ্চে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্যের গল্প!

সাদামাটা মানুষ ছিলেন রাজীব গম্ভীর ঝাঁজালো কণ্ঠ, রহস্যভরা চোখের চাহনি এবং বৈচিত্র্যময় অভিব্যক্তি-এই সমস্ত গুণই দর্শকের মনে উত্তেজনা আর ভয়ের মিশ্র অনুভূতি সৃষ্টি করত। ঢাকাই সিনেমার নিয়মিত দর্শকরা সহজেই চিনে যেতেন এই অভিনেতাকে- রাজীব, যার আসল নাম ওয়াসীমুল বারী রাজীব। ২০০৪ সালের ১৪ নভেম্বর ৫২ বছর বয়সে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে চলে যান তিনি। আজ তার মৃত্যুর দুই দশক পূর্ণ হলো। পর্দায় খল চরিত্রে অভিনয় করলেও, বাস্তব জীবন ও ব্যক্তিগত পরিচয় ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। রাজীব চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন। পর্দায় খলনায়ক হলেও পরিবার, বন্ধু, সহকর্মী ও ভক্তদের কাছে তিনি ছিলেন মিশুক, হাস্যোজ্জ্বল এবং আড্ডাবাজ। তার সন্তানরা বর্তমানে ঢালিউডের সঙ্গে যুক্ত নন। তবে গণমাধ্যমকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তার ছেলে বলেছিলেন, “বাবা চলচ্চিত্র নিয়ে বাসায় কখনো কথা বলতেন না। পারিবারিক জীবন ও চলচ্চিত্রজগৎ তার জন্য আলাদা ছিল। খোলামনের একজন সাদামাটা মানুষ ছিলেন তিনি। রাজীবের ব্যক্তিগত জীবনও দৃষ্টিকর্ষণীয়। মার্শাল আর্টের ওস্তাদ জাহাঙ্গীর আলমের চাচাতো বোন ইসমত আরাকে বিয়ে করেন তিনি। জাহাঙ্গীর আলম এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “সিনেমায় দেখানো চরিত্রগুলো থেকে বিপরীত ছিলেন রাজীব। শুটিং সেটে কখনো উচ্চস্বরে বা চড়া মেজাজে কথা বলতেন না। অভিনয়ের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮২ সালে কাজী হায়াতের ‘খোকন সোনা’ ছবির মাধ্যমে। ২২ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি চারশোরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। পর্দায় তার উপস্থিতি প্রমাণ করত যে, কোনো চরিত্রই ছোট বা বড় নয়- রাজীব নিজেই সেটিকে শক্তিশালী করে তুলতেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য সিনেমার মধ্যে আছে ‘দাঙ্গা’, ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’, ‘ভাত দে’, ‘জীবন দিয়ে ভালোবাসি’, ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘প্রেম পিয়াসী’, ‘বুকের ভেতর আগুন’, ‘অন্তরে অন্তরে’, ‘বাবার আদেশ’ এবং ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’। রাজীবের সবচেয়ে বড় গুণ ছিল নিজস্ব ‘ছাপ’ রাখতে পারা। কোনো চরিত্র ততটা গভীরভাবে লেখা না থাকলেও, তিনি নিজের অভিনয় দক্ষতায় সেটিকে দর্শকের মনে জীবন্ত করে তুলতেন। দর্শকরা প্রায়শই বলতেন, রাজীবের উপস্থিতিই ছবিকে অন্য মাত্রা দিত। সেই প্রভাব এতটাই দৃঢ় ছিল যে, তিনি উপস্থিত হলে শুটিং সেটেও অন্যদের মনোযোগ সহজে আকৃষ্ট করতেন। চলচ্চিত্রের বাইরে, রাজীব ছিলেন বন্ধুবৎসল, সহানুভূতিশীল এবং সহকর্মীদের প্রতি অত্যন্ত সহমর্মী। হাস্যোজ্জ্বল এবং খোলামেলা স্বভাব তাকে শুটিং সেটে জনপ্রিয় করে তুলেছিল। চলচ্চিত্রের কড়া এবং কঠোর খলনায়ক চরিত্রের বাইরে তিনি ছিলেন একান্ত মানবিক এবং দয়া ময় মানুষ।অভিনয়জগতে তার অবদান কেবল চরিত্রের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং নতুন প্রজন্মের অভিনেতাদের জন্য তিনি ছিলেন দৃষ্টান্ত। অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি, সততা এবং পেশাদারিত্ব-এই তিনটি গুণই রাজীবের কর্মজীবনের সঙ্গে মিশে ছিল। বয়স মাত্র ৫২ বছরে চলে গেলেও, ঢাকাই সিনেমার দর্শকরা আজও তার অভিনীত চরিত্রগুলো মনে ধরে রেখেছেন। যদি আরও দীর্ঘ জীবন হতো, রাজীব নিঃসন্দেহে আমাদের আরও বৈচিত্র্যময় চরিত্রে চোখে পড়তেন। তার স্মৃতি ও অভিনয় ঢালিউডের ইতিহাসে চিরকাল অমর থেকে যাবে, আর ব্যক্তিত্বের মানবিক দিকও সবার মনে গেঁথে থাকবে।

হোটেল বয়ের চিঠি পেয়ে মুগ্ধতা প্রকাশ করলেন দীঘি

হোটেল বয়ের চিঠি পেয়ে মুগ্ধতা প্রকাশ করলেন দীঘি শিশুশিল্পী হিসেবে বড় পর্দায় পা রাখেন অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন। দূর দেশে হোটেল বয়ের চিঠি পেয়ে মুগ্ধতা প্রকাশ করলেন এই অভিনেত্রী। দীঘি বর্তমানে সৌদি আরবের রিয়াদে অবস্থান করছেন। সেখান থেকে একটি চিঠির ছবি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন এই অভিনেত্রী। তাতে লেখা “আপু, আপনার সাথে দেখা করতে পারব?” নিচের অংশে ইংরেজি হরফে লেখো, “রুম অ্যাটেনডেন্ট। এ চিঠির ক্যাপশনে দীঘি লেখেন, “সকালবেলা হোটেল থেকে বের হওয়ার সময় রিসেপশনে বলে গিয়েছিলাম আমার রুমটা যেন ক্লিন করে রাখে। অনেক হাঁটাহাঁটি করে দুই হাত ভর্তি শপিং করে রুমে ঢুকে দেখি আমার রুমে একটা ছোট চিরকুট রাখা। সম্ভবত যে রুম ক্লিন করেছিল, উনি বাঙালি। মুগ্ধতা প্রকাশ করে দীঘি লেখেন, “এই ডিজিটাল আর সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে কেউ এইভাবে একটু দেখা করতে চাচ্ছে, ব্যাপারটা খুব মিষ্টি লাগল। এই নোটটার মাধ্যমে আবারো নতুন করে উপলদ্ধি করলাম ভালোবাসা এখনো চিঠিতে বসবাস করে। আর আমার এমন ভক্তদের জন্য এখনো নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে আছি। তাদের এই ভালোবাসাটা আজীবন চলমান থাকুক।

কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন শিল্পকলার মহাপরিচালক হলেন

কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন শিল্পকলার মহাপরিচালক হলেন আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগের বিষয়টি জানানো হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন, ১৯৮৯ এর ধারা ৯(২) অনুযায়ী শেখ রেজাউদ্দিন আহমেদ (রেজাউদ্দিন স্টালিন) অন্য কোনো পেশা বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক ত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হলেন। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মহাপরিচালকের পদ ছাড়েন লিয়াকত আলী লাকী। এরপর ৯ সেপ্টেম্বর নাট্যনির্দেশক ও গবেষক অধ্যাপক সৈয়দ জামিল আহমেদকে দুই বছরের জন্য মহাপরিচালক করা হলেও তিনি চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পদত্যাগ করেন। পরবর্তীতে ৪ মার্চ একাডেমির সচিব মোহাম্মদ ওয়ারেছ হোসেনকে ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক করা হয়। আর গত ১৪ সেপ্টেম্বর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আবুল ফয়েজ মো. আলাউদ্দিন খানকে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সেই পদে পূর্ণ দায়িত্ব পেলেন কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন। আশির দশকের আলোচিত কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন জাতীয় কবিতা পরিষদের সদস্য-সচিব। কবিতায় অবদানের জন্য ২০০৬ সালে তাকে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হয়।