মূলত, কালোটাকা প্রতিরোধে এই তথ্য সরবরাহ হচ্ছে। ২০১৪ সালে রীতি ভেঙে ভারত সরকারকে তথ্য সরবরাহ করতে রাজি হয় সুইস ব্যাংক। ২০১৯ সাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই তথ্য আদান-প্রদান শুরু হবে। অ্যাসোসিয়েশন বলছে, ভারতের ওপর তাদের বিশেষ কোনো উদ্বেগ নেই, ভারতে আইনের শাসন যথাযথভাবে বহাল রয়েছে। অ্যাসোসিয়েশনের ম্যানেজার জ্যাং ল্যাঙলো প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়াকে জানান, ভারতীয় আমানতকারীদের অর্থ রাখার ক্ষেত্রে কোনো বিশেষ প্রবণতা লক্ষ করা যায়নি। সব বিষয় স্বাভাবিকই আছে। বর্তমানে এই অ্যাসোসিয়েশনের অধীনে নয়টি ব্যাংক আছে এবং বিশ্বব্যাপী সাড়ে সাত হাজার কর্মচারী কাজ করছেন। ২০১৪ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই কালোটাকা প্রতিরোধে সোচ্চার হয় ভারতের মোদি সরকার। গত বছরের ৮ নভেম্বর আচমকা এক সরকারি ঘোষণায় বাতিল করা হয় ৫০০ ও ১০০০ রুপির সব নোট। মূলত, কালোটাকা ঠেকাতেই এই সিদ্ধান্ত নেন নরেন্দ্র মোদি।