লাকী আখান্দের চলে যাওয়ার তিন বছর

111

এই নীল মনিহার’, ‘আমায় ডেকো না’, ‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’, ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’, ‘মামনিয়া, ‘বিতৃষ্ণা জীবনে আমার’, ‘কি করে বললে তুমি’, ‘লিখতে পারি না কোনও গান’, ‘ভালোবেসে চলে যেও না’ এমন অসংখ্য জনপ্রিয় গানের সুরকার মুক্তিযোদ্ধা ও কিংবদন্তি গানের মানুষ লাকী আখান্দ। আজ তার তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী।

ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০১৭ সালের ২১ এপ্রিল ৬১ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ে জমান তিনি। পরের দিন রাজধানীর মিরপুর-১ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হন এই গুণী মানুষটি।

আশির দশকের তুমুল জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী লাকী আখান্দ একাধারে সঙ্গীত পরিচালক, সুরকার ও গীতিকার। সফট-মেলোডি, মেলো-রক, হার্ড-রক সব ধরণের গান তার ছোঁয়ায় অতুলনীয় হয়ে উঠতো।

শিল্পী লাকি আখান্দ ১৯৫৬ সালের ১৮ জুন জন্ম নেন। ১৯৮৪ সালে সারগামের ব্যানারে প্রথমবারের মতো একক অ্যালবাম বের করেন লাকী আখান্দ। ওই অ্যালবামের ‘এই নীল মণিহার’, ‘আমায় ডেকো না’, ‘রীতিনীতি জানি না’, ‘মা মনিয়া’, ‘আগে যদি জানতাম’ গানগুলো শ্রোতাদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলে।

এই শিল্পীর সমৃদ্ধ ও পরিচিত কিছু অ্যালবাম হলো- পরিচয় কবে হবে, বিতৃষ্ণা জীবনে আমার, আনন্দ চোখ, আমায় ডেকো না, দেখা হবে বন্ধু।