যেভাবে মুখ স্পর্শ করা থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়

313

মহামারী সংক্রমণবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংস্থা এপিআইসি (অ্যাসোসিয়েশন ফর প্রোফেশনালস ইন ইনফেকশন কন্ট্রোল অ্যান্ড এপিডেমোলজি) বলছে, করোনাভাইরাসের আক্রমণ ঠেকাতে প্রত্যেকেরই উচিত মুখ, চোখ, নাক, কান স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকা। এটা যদিও কষ্টকর একটি কাজ কিন্তু এটা মেনে চলা এই ভাইরাস থেকে নিজেকে রক্ষা করা একটি প্রধান উপায়। তারা বলছেন, মুখ ও নাকের মিউকাস হাতের সংস্পর্শে এলে অথবা হাতে লেগে থাকা জার্ম মুখ ও নাকের মিউকাসের সংস্পর্শে গেলে এই ভাইরাস দেহে প্রবেশ করার সুযোগ পায়। প্রথমে ফুসফুস আক্রান্ত হয়, পরবর্তীতে কিডনি, পাকস্থলী ও দেহের অভ্যন্তরীণ অন্যান্য অঙ্গগুলো সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর কারণ ঘটায়। ফক্স নিউজ।

কিন্তু মুখের সংস্পর্শ থেকে হাতকে কি সহজে দূরে রাখা যায়? এক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি ঘণ্টায় একজন মানুষ গড়ে তার মুখ হাত দ্বারা ২৩ বার স্পর্শ করে। গত সপ্তাহে ক্যালিফোর্নিয়ার হেলথ ডিপার্টেমেন্টের এক কর্মকর্তা সান্তা ক্লারা কাউন্টি বলেন, ‘অভ্যাস গড়ে তুলুন যাতে সহজে মুখ হাত দ্বারা স্পর্শ করতে না হয়। এটা যদিও হাইজিনের ফর্মুলার মধ্যে পড়ে না, কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এটা অত্যাবশ্যক। ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ইনফেসশাস ডিজিসের (এনএফআইডি) ডাক্তার উইলিয়াম শাফনারও একই বার্তা দিয়েছেন। এ ব্যাপারে শাপনার কয়েকটি টিপস দিয়েছেন, যা অনুশীলন করলে মুখ স্পর্শ করা থেকে হাতকে সহজে বিরত রাখা যায়। যেমন :

মহামারী সংক্রমণবিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংস্থা এপিআইসি (অ্যাসোসিয়েশন ফর প্রোফেশনালস ইন ইনফেকশন কন্ট্রোল অ্যান্ড এপিডেমোলজি) বলছে, করোনাভাইরাসের আক্রমণ ঠেকাতে প্রত্যেকেরই উচিত মুখ, চোখ, নাক, কান স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকা। এটা যদিও কষ্টকর একটি কাজ কিন্তু এটা মেনে চলা এই ভাইরাস থেকে নিজেকে রক্ষা করা একটি প্রধান উপায়। তারা বলছেন, মুখ ও নাকের মিউকাস হাতের সংস্পর্শে এলে অথবা হাতে লেগে থাকা জার্ম মুখ ও নাকের মিউকাসের সংস্পর্শে গেলে এই ভাইরাস দেহে প্রবেশ করার সুযোগ পায়। প্রথমে ফুসফুস আক্রান্ত হয়, পরবর্তীতে কিডনি, পাকস্থলী ও দেহের অভ্যন্তরীণ অন্যান্য অঙ্গগুলো সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর কারণ ঘটায়। ফক্স নিউজ।

কিন্তু মুখের সংস্পর্শ থেকে হাতকে কি সহজে দূরে রাখা যায়? এক গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি ঘণ্টায় একজন মানুষ গড়ে তার মুখ হাত দ্বারা ২৩ বার স্পর্শ করে। গত সপ্তাহে ক্যালিফোর্নিয়ার হেলথ ডিপার্টেমেন্টের এক কর্মকর্তা সান্তা ক্লারা কাউন্টি বলেন, ‘অভ্যাস গড়ে তুলুন যাতে সহজে মুখ হাত দ্বারা স্পর্শ করতে না হয়। এটা যদিও হাইজিনের ফর্মুলার মধ্যে পড়ে না, কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে এটা অত্যাবশ্যক। ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ইনফেসশাস ডিজিসের (এনএফআইডি) ডাক্তার উইলিয়াম শাফনারও একই বার্তা দিয়েছেন। এ ব্যাপারে শাপনার কয়েকটি টিপস দিয়েছেন, যা অনুশীলন করলে মুখ স্পর্শ করা থেকে হাতকে সহজে বিরত রাখা যায়। যেমন :