ভিটামিন ডি আগামি প্রজন্মের (শিশুদের) ভ্রƒণ থেকে ১৮ মাস পর্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর অভাবে শিশুদের হাড় নরম হয়ে যায় ও বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। পায়ের হাড় ধনুকের মতো বেঁকে যায়, হাত ও পায়ে অস্থিসন্ধি বা গিট ফুলে যায়। বয়স্কদের ক্ষেত্রে অন্ত্রে ক্যালসিয়াম শোষণ বিঘœ ঘটে, থাইরয়েড গ্রন্থির কাজের পরিবর্তন ঘটে, অস্থি দুর্বল ও কাঠিন্য কমে যায়। ফলে হালকা আঘাতে অস্থি ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ভিটামিন ডি-এর অভাব প্রতিরোধ করতে শিশুকে প্রতিদিন ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে। পাশাপাশি শিশুকে কিছুক্ষণের জন্য সূর্যের নরম আলোয় বিশেষ করে সকাল ও বিকাল বেলা খেলাধুলা করতে দিতে হবে।
এ ছাড়া শিশুদের পাশাপাশি বড়দের সূর্যের আলোয় প্রতিদিন কমপক্ষে ১৫-২০ মিনিট থাকতে হবে ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে হবে। উপর্যুক্ত কোনো লক্ষণ দেখা গেলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।