এরপর মাহমুদুল্লাহ ও মোমিনুল আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলতে শুরু করেন। ১৪.৩ ওভারে দুজনে ৬০ রানের জুটি গড়ে তোলেন। এই জুটির গড়ার মধ্যেই মোমিনুল ক্যারিয়ারের ১২ তম ফিফটি তুলে নেয়। তৃতীয় দিনে লাঞ্চ বিরতির পর খেলা শুরু হলে ৬৩ ওভারের তৃতীয় বলে কেশব মহারাজের শিকার হয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন উইকেটে সেট ব্যাটসম্যান মোমিনুল। মহারাজের শর্ট লেন্থের বল মমিনুলের ব্যাটে লেগে ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে দাঁড়ানো মার্করামের হাতে গিয়ে জমা হয়। মোমিনুলের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন সাব্বির রহমান। মাহমুদুল্লাহর সঙ্গে ৬৫ রানের জুটি গড়ে তুলে অলিভিয়ারের বলে পেল্ড অন হয়ে বিদায় নেন সাব্বির। তিনি ৪৬ বলে ৩০ রান সংগ্রহ করেন। সাব্বিরের বিদায়ে ক্রিজে আসেন মিরাজ। মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে ফলো অন পার করেন মাহমুদুল্লাহ। কেশব মহারাজকে বিশাল একটি ছয় মেরে দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামা নিশ্চিত করে দেন মাহমুদুল্লাহ। এরপরই প্রোটিয়া পেসার মরকেলের হাতে নতুন বল তুলে দেন অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিস। নতুন বলে মাহমুদুল্লাহকেও প্লেড অন করে সাজঘরে ফেরান মরকেল। মাহমুদুল্লাহ বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন তাসকিন। তাকেও রান আউট করেন টেম্বা বাভুমা।