ঠাট্টা-বিদ্রূপেও গুগলে রানুকেই খুঁজেছেন সবাই

168

হ্যাপি হার্ডি অ্যান্ড হির সিনেমার ‘তেরি মেরি কাহানি’ গানের সুর শোনেননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। হিমেশ রেশমিয়ার সুরে এই গানে কণ্ঠ দিয়েছেন রানু মন্ডল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলতি বছরের অন্যতম আলোচিত ব্যক্তি এই শিল্পী। শুধু তাই নয়, ভারতের গুগলে সবচেয়ে বেশি খোঁজা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছে তার নাম। গুগলের তথ্য অনুযায়ী, ভারতের সবচেয়ে বেশি খোঁজা শীর্ষ দশ জন ব্যক্তির তালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছেন রানু মন্ডল। এছাড়া শীর্ষ দশ গানের তালিকায় তার ‘তেরি মেরি কাহানি’ রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। লতা মঙ্গেশকরের ‘প্যায়ার কা নাগমা’ গানটি গেয়ে রাতারাতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচিত হন রানু মন্ডল। গানটি ভাইরাল হওয়ার পর বিভিন্ন মহল থেকে প্রশংসা পান তিনি। পশ্চিমবঙ্গের রানাঘাট স্টেশন চত্বর থেকে সোজা সংগীত পরিচালক হিমেশ রেশমিয়ার তত্ত্বাবধানে বলিউডে প্লেব্যাকের সুযোগ পান তিনি।

তবে এক সময় সকলের প্রশংসা কুড়ালেও ধীরে ধীরে রানুর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়তে থাকে। যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রাতারাতি তাকে তারকা বানিয়েছে সেখানেই বিদ্রূপের শিকার হন তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে এক ভক্তের সঙ্গে তাকে বাজে ব্যবহার করতে দেখা যায়। এ ঘটনায় তখন সমালোচিত হন এই শিল্পী। এরপর মুখে মেকআপ ও ঝলমলে পোশাক পরে ট্রলের শিকার হন তিনি। তাকে নিয়ে শুরু হয় ঠাট্টা-বিদ্রূপ!