টুইটারে যোগ দেওয়ার ৩০ মিনিটের মধ্যেই মালালার অনুসারী এক লাখে পৌঁছায়। অনুসারীদের অনেকেই তাঁকে ফিরতি বার্তায় স্বাগত জানান।
১৯ বছর বয়সী মালালা বর্তমানে বিশ্বের সব মেয়েশিশুর স্কুলে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে মনোযোগ আকর্ষণে গুরুত্ব দিচ্ছেন। টুইটার বার্তায় তিনি বলেন, ‘প্রতিটি মেয়ের জীবনের গল্প আলাদা। নারীদের সোচ্চার হতে হবেÑআর এটাই হতে পারে সর্বজনীন শিক্ষা ও সমতা প্রতিষ্ঠার যুদ্ধে আমাদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র।’
তালেবানের বাধার পরেও নারীশিক্ষা বিস্তারে কাজ করে যাওয়ায় ২০১২ সালে মালালাকে পাকিস্তানে গুলি করে জঙ্গিরা। তবে প্রাণে বেঁচে যান তখনকার কিশোরী মালালা। এরপর তাঁর চিকিৎসা হয় যুক্তরাজ্যে। আর এখানেই বর্তমানে পড়াশোনা করছেন তিনি। পেরোলেন স্কুলের গ-ি।