এব্যাপারে অতীতে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং এখনও রোজার উপকারিতা ও স্বাস্থ্যগত দিক নিয়ে নানা গবেষণা অব্যাহত রয়েছে। এব্যাপারে রোজা সংক্রান্ত ইন্টারন্যাশনাল কংগ্রেস অন ‘হেলথ এন্ড রমাদান’ শীর্ষক এক সম্মেলনে বিশেষজ্ঞরা রোজার উপকারিতা ও স্বাস্থ্যগত নানা দিক নিয়ে ৫০টিরও অধিক নিবন্ধ উপস্থাপন করেন। তবে যাদের রোজা থাকলে জীবন বিপন্ন হবার আশঙ্কা রয়েছে তাদের সম্পর্কে রোজার ক্ষেত্রে ইসলামের বিধান মেনে চলতে বলা হয়েছে। তবে যারা রোজা রাখতে সক্ষম তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে রোজা এদের জন্য এক নিয়ামত।
পরিবারের সবার সঙ্গে এক টেবিলে বসে ইফতার সম্পর্কে বলা হয়েছে এটা হার্ট ও মনের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। ফলে একদিকে যেমন পারিবারিক বন্ধন সুদৃঢ় হয় অন্যদিকে মনে আনে শান্তি ও আত্মতৃপ্তি। গবেষণায় দেখা গেছে যারা রোজা থাকেন তাদের খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএল শতকরা ৮ ভাগ ও ভাসমান চর্বি ট্রাইগ্লিসারাইড ৩০ ভাগ হ্রাস পায় এবং রক্তের ভালো কোলেস্টেরল এইচডিএল ১৪ ভাগ বাড়ে। ফলে হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক হয়।
এছাড়া রোজায় ধূমপানসহ সব ধরনের আসক্তি কমে এবং শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে।